মুম্বই রঞ্জি দলের অন্যতম সেরা ক্রিকেটার এই মূহূর্তে মুশির খান। ধারাবাহিকভাবেই দলের জার্সিতে ভালো খেলে আসছেন এই ক্রিকেটার। নামের পাশে রয়েছে শতরান, দ্বিশতরানও। এবারের দলীপ ট্রফিতেও ভালো ছন্দে ছিলেন সরফরজা খানের ছোট ভাই মুশির। দাদা সরফরাজ যেমন ঘরোয়া ক্রিকেটে টানা ভালো খেলার সুবাদে ভারতীয় দলে জায়গা করে নেন, তেমন মুশিরও মুম্বইয়ের রঞ্জি চ্যাম্পিღয়ন দলের সদস্য। যে গতিতে তিনি এগোচ্ছেন তাঁতে তাঁর আইপিএল এবং ভারতীয় দলে সুযোগ পাওয়া তাঁর সময়ের অপেক্ষা।
কি হয়েছিল মুশির খানের সঙ্গে?
এরই মধ্যে অবশ্য মুশিরের জীবনে নেমে এসেছিল অন্ধকার। 𓂃ঋষভ পন্তের মতোই ভয়ঙ্কর গাড়ওি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিলেন তিনি। একটু এদিন ওদিক হলেই ভয়ঙ্কর পরিণাম হতে পারত এই দুর্ঘটনার। যদিও সেসব তিনি এড়িয়ে যেতে পেরেছেন, ভাগ্যের দৌলতে। বাবার সঙ্গে গাড়িতে যাওয়ার সময় তাঁদের গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
সোশাল মিডিয়ায় আবেগঘন এক বার্তা দিলেন মুশির-
মুশির খান সোশাল মিডিয়ায় একটি আবগেঘন পোস্ট করেছেন, সেখানেই তিনি গাড়ি দুর্ঘটনার কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘ওপরওয়ালার অনেক অনেক ধন্যবাদ যে আমি সুস্থ রয়েছি, আমি নতুন জীবন পেয়েছি। অনেক বড় চোট হতে পারত,তবে আপনাদের আশীর্বাদে সেটা হয়নি। আমার সঙ্গে যারা ছিল তাঁরাও সুস্থ রয়েছে’। মুশিরের বাবাও জানিয়েছেন বিꦓসিসিআই তাঁদের অনেক খেয়াল রাখছে। এরপর থেকে মুশিরকে নিয়ে সমস্ত আপডেটই দেবে বিসিসিআই এবং🍌 এনসিএ।
প্রসঙ্গত, পূর্বাঞ্চল এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে যাওয়ার সময় মুশির খান এবং তাঁর বাবা যে গাড়িতে ছিলেন, সেই গাড়ি সরাসরি ধাক্কা মারে রাস্তার মাঝের ভিডাইডারে। যা๊র ফলে তাঁদের গাড়ির উল্টে যায়। বাবার তেমন কোনও চোট না হলেও মুশিরের ঘাঁড়ে ভয়ানক চোট লাগে, যার ফলে এখনও তাঁকে গলায় বেল্ট বেঁধে রাখতে হয়েছে। বর্তমানে তিনি চিকিৎসক ধর্মেন্দ্র সিংয়ের তত্ত্বাবোধানে রয়েছেন।
আরও পড়ুন-নামেই সবচেয়ে বড়লোক বোর্ড… পরিকাঠামোয় বিগ জিরো! কানপুরের মাঠ নিয়ে🌺 তোপ ভক্তদের...
সামনে রয়েছে রঞ্জি ট্রফির মরশুম। তাঁর আগে মুশির ছিলেন দুরন্ত ফর্মে। ফলে সরফরাজের ছোট ভাই নিশ্চয় চাইবেন দ্রুত চোট কাটিয়ে উঠে মাঠে ফিরতে। কারণ ক্🌸রিকেটারদের ক্ষেত্রে যদি কেরিয়ারে দীর্ঘ বিরতি হয়, সেক্ষেত্রে তাঁরা তাঁদের ফর্ম হারিয়ে ফেলেন, এমনটা হামেশাই দেখা যায়। বিশেষ করে সেটা ব্যাটারদের ক্ষেত্রে আরও বেশি।