পাকিস্তান ক্রিকেট দলে এখনও বিতর্ক থামার কোনও ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে না। আইসিসি ওয়ার্ল্ড ২০২৩ এর আয়োজক ছিল ভারত। বাবর আজমে꧑র অধিনায়কত্বে, পাকিস্তান দল নকআউটে পৌঁছাতে পারেনি, যার পরে বাবর পাকিস্তানে ফিরে আসার সঙ্গে সঙ্গে তিন ফর্ম্যাটেরই অধিনায়কত্ব থেকে পদত্যাগ করেন। বলা হয়েছিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চাপের মুখে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাবর আজম। এরপর শান মাসুদকে টেস্ট অধিনায়কত্ব দেওয়া হয় এবং শাহিন শাহ আফ্রিদি টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক হন।
২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কয়েক মাস আগে, আবার শাহিনের কাছ থেকে অধিনায়কত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছিল এবং বাবর আজমকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। বাবরের অধিনায়কত্বে পাকিস্তান দল লিগ রাউন্ডের বাইরে এগোতে পারেনি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিয়ে অনেক বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। নানা ধরনের খবর ভেসে আসছিল। যেখানে দাবি করা হয়েছিল যে পাকিস্তান দলকে কঠিন গ্রুপে 🅠দেওয়া হয়েছে। এরপরে রিপোর্টে ভেসে এসেছিল যে শাহিন ও ক্যাপ্টেন বাবরের মধ্যে তুমুল ঝগড়া হয়েছে। নানা রিপোর্টে বলা হয়েছিল সাপোর্ট স্টাফদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি। এত কিছুর মধ্যেই প্রথমবারের মতো পাকিস্তান দলের অধিনায়কত্ব ছিনিয়ে নিꦜয়ে খোলাখুলি কথা বলেছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি।
আরও পড়ুন… IPL 2025: RCB ছাড়তে চলেছেন অজি অলরাউন্ডার গ্লেন ম্যাক্সওয়েল? সামনে আসছে চাঞ্চ𒁏ল্যকর রিপোর্ট
স্পোর্টস শেল-এ শাহিন শাহ আফ্রিদিকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তার উত্তরে তিনি বলেছিলেন, ‘আমার জন্য প্রথমে পাকিস্তান আসে, তারপর আমার দল আসে এবং তারপরে আমি নিজেই। আমি অতীত নিয়ে বেশি ভাবি না, আমার কাজ হল বর্ত✃মানে থাকা। যদি আপনার বর্তমান ভালো হয়, তাহলে আপনি ভবিষ্যতের জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত হতে পারেন। অধিনায়কত্ব আমার হাতে নেই।’
শাহিন শাহ আফ্রিদি আরও বলেন, ‘আমি আমার কেরিয়ারে কখনওই অধিনায়কত💃্বের জন্য ক্রিকেট খেলিনি, সত্যি বলতে আমি শুধু পাকিস্তানের হয়💧ে খেলতে চাই, এবং পাকিস্তানের হয়েই সবটা করব।’ শাহিন শাহ আফ্রিদির নেতৃত্বে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ১-৪ ব্যবধানে সিরিজ হারতে হয়েছিল পাকিস্তানকে।