কলকাতা 🍃নাইট রাইডার্সের (কেকেআর) রিটেনশন তালিকায় প্রথম নামটা ছিল শ্রেয়স আইয়ারের। কিন্তু কেকেআরে থাকার পরিবর্তে আইপিএলের মেগা নিলামের বাজারে গিয়ে নিজের দর পরীক্ষা করতে চাইছিলেন মুম্বইয়ের ক্রিকেটার। সেই পরিস্থিতিতে শ্রেয়সকে ছেড়ে দেওয়া ছাড়া কেকেআরের হাতে আর কোনও বিকল্প ছিল না। এমনই দাবি করলেন কেকেআরের সিইও বেঙ্কি মাইসোর। সংবাদমাধ্যম রেভস্পোর্টসের সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন, ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনও খেলোয়াড়কে ধরে রাখতে চায় না কেকেআর। আর সেটা করাও করা যায় না বলে দাবি করেন 🐟কেকেআরের সিইও।
'শ্রেয়সকে মধ্যমণি করেই দল তৈরি করতে চেয়েছিল KKR'
ওই সংবাদমাধ্যমে কিছুটা হতাশার সুরে কেকেআরের সিইও বলেন, ‘আমাদের রিটেনশন তালিকায় ওর (শ্রেয়স) নামটা এক নম্বরে ছিল। কারণ ও ক্যাপ্টেন ছিল। অধিনায়ককে ম🦂ধ্যমণি করে আমরা পুরো দলটা তৈরি করতাম। ঠিক সেই কারণটার জন্যই ২০২২ সালে আম💖রা ওঁকে নিয়েছিলাম। দুর্ভাগ্যজনকভাবে ২০২৩ সালে ও চোট পেয়ে গিয়েছিল। তারপর ও প্রত্যাবর্তন করেছিল।’
‘চোট সারিয়ে ফিরতেই অধিনায়কত্ব ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছিল’
তিনি আরও বলেন, ‘ফিরে আসতেই ও অধিনায়কত্ব ফিরে পেয়েছিল। আমরা একেবারে স্পষ্ট করে দিয়েছিলাম যে তুমি যখন ফিরে আসবে, তখন এটা (কেকেআরের অধিনায়কত্ব) তোমার হাতেই থাকবে।’ সেই আশ্বাসবাণীর পরেও শ্রেয়স যে কেকেআরের রিটেনশন তালিকꦐায় থাকতে চাননি, সেজন্য নাইট সিইওয়ের চোখেমুখে কিছুটা হতাশা ধরা পড়ে।
কী কারণে KKR ছাড়লেন শ্রেয়স?
আর ঠিক কী কারণে শ্রেয়স ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন কেকেআরে থাকতে চাননি, সেটাও ব্যাখ্যা করেন নাইট সিইও। ওই সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, বিভিন্ন কারণে সেই চুক্তিটা হয় না। সেই কারণটা টাকা হতে পারে। কেউ হয়তো নিজের দর পরীক্ষা করে দেখতে চান। সেই বিষয়টার উপরেও দলের রিটেনশন তালিকা নির্ভর করে। কোনও খেলোয়াড় নিলামে গিয়ে নিজের দর পরীক্ষা চাইলে♔ তাঁকে তো আটকে রাখা যায় না। আর ব্যক্তিগতভাবে তাঁর মনে হয় যে নিলামের মঞ্চেই নিজের আসল দর যাচাই করে নিতে পারেন যে কোনও খেলোয়াড়।