শুভব্রত মুখার্জি: ২৯ জুন বার্বাডোজে চলতি টি২০ বিশ্বকাপের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম সেমিফাইনালে অনায়াসে জয়ের মধ্যে দিয়ে সেই ফাইনালের টিকিট আগেই নিশ্চিত করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা দল। তবে তাদের প্রথম আইসিসি ইভেন্টের ফাইনালে নামার আগে চরম ভোগান্তি, হয়রানির শিকার হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার, কোচিং স্টাফ,পরিবারের লোকজন সহ গোটা দল। বাদ পড়লেন না আইসিসির ম্যাচ অফিসিয়ালরাও। ফাইনালের ভেন্যু বার্বাডোজের এয়ারপোর্টের রানওয়ে দীর্ঘক্ষণ বন্ধ থাকার ফলে বাড়ে যন্ত্রণা। একটি ছোট্ট এয়ারক্রাফট ল্যান্ডিংয়ের সময়ে তার চাকা পিছলে যায়। যদিও বড় কোনও দুর্ঘটনা ঘটেনি। তবে এই ঘটনার জেরে রানওয়ে পরীক্ষা এবং মেনটেনেন্সের জন্য দীর্ঘক্ষণ বন্ধ থাকে বার্বাডোজ এয়ারপোর্ট। ফলে দীর্ঘক্ষণ বিমান ওঠানামা করতে পারেনি। আর সেই কারণেই চরম ভোগান্তির শিকার হতে হয়ে আইসিসির ম্যাচ অফিসিয়াল সহ গোটা দক্ষিণ আফ্রিকা ☂দলকে।
প্রায় ছয় ঘন্টার বিলম্বের সম্মুখীন হতে হয়েছে তাদের। টুর্নামেন্ট আয়োজনের ক্ষেত্রে সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল লজিস্টিক। যা বেশিরভাগ সময়েই সমস্যার সৃষ্টি করেছে। ফের একবার ফাইনালের আগে লজিস্টিক সমস্যায় পড়ল টি-২০ বিশ্বকাপ। বার্বাডোজের গ্র🥂্যান্টলি অ্যাডামাস এয়ারপোর্টও খুব বড় এয়ারপোর্ট নয়। সেখানে টানা বিমান ওঠানামা বন্ধের কারণে বিমানবন্দরে বেশ𒈔 ভিড় জমে যায়। ফলে ত্রিনিদাদ বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় দক্ষিণ আফ্রিকার গোটা দল সহ আইসিসির ম্যাচ আধিকারিকদের। ত্রিনিদাদ থেকে ছাড়ার কয়েক মুহূর্ত আগে বিমানের পাইলট জানতে পারেন বার্বাডোজে বন্ধ রয়েছে এয়ারপোর্ট রানওয়ে। ফলে বিমানের উড়ান তৎকালীন স্থগিত হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: ভিডিয়ো- মুখ 𓆉চুন করে বসেছিলেন কোহলি, এল দ্রাবিড়ের সান্ত্বনার হাত, চোখ ভিজল নেটপাড়ার