যুব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠতে হলে শুধু জিতলেই হতো না, বরং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সুপার সিক্স রাউন্ডের ꦛশেষ ম্যাচে বিশাল ব্যবধানে জিততে হতো বাংলাদেশকে। সেই সুযোগ চলেও এসেছিল বাংলাদেশের সামনে। তবে নিতান্ত সহজ ম্যাচ হেরে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যায় তারা। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে জয়ের সুবাদে অপরাজিত থেকে সেমিফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে পাকিস্তান।
বেনোনির মহা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস-ভাগ্য সঙ্গ দেয় বাংলাদেশকে। টস জিতে তারা শুরুতে ব্যাট করার আমন্ত্রণ জানায় পাকিস্তানকে। শুরুতে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ইনিꦿংসের শুরু থেকে উইকেট হারাতে থাকে। তারা ৪০.৪ ওভারে মাত্র ১৫৫ রানে অল-আউট হয়ে যায়। স্বাভাবিকভাবেই ইনিংসের বিরতিতে আতঙ্কের চোরা স্রোত বইতে থাকে পাক শিবিরে।
পাকিস্তানের হয়ে সব থেকে বেশি ৩৪ রান করেন আরাফত মিনহাস। ৪০ বলের ইনিংসে তিনি ৪টি চার ও ১টি ছক্কা মারে🍒ন। ৩টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৬৭ বলে ২৬ রান করেন শাহজেব খান। ৩১ বলে ১৯ রান করেন শামিল হুসেন। তিনি ৩টি চার মারেন। ২টি বাউন্ডারির সাহায্যে෴ ২৯ বলে ১৯ রান করেন আলি আসফান্দ।
ক্যাপ্টেন সাদ বেগ ১টি বাউন্ডারির সাহায্যে ২১ বলে ৯ রান করে রান-আউট হন। এছাড়া আজান আওয়াইস ৬, হরনূর আর্শܫাদ ৭, উবেদ শাহ ১ ও মহম্মদ জীশান ৪ রান𝕴 করেন। পাকিস্তান ১৯ রান উপহার পায় অতিরিক্ত হিসেবে। তা নাহলে পাকিস্তানের পক্ষে দেড়শো রান টপকানো সম্ভব হতো না।
বাংলাদেশের হয়ে ৮ ওভারে ২৪ রানের বিনিময়ে ৪টি উইকেট নেন ಌরোহানতদৌলা বর্ষণ। ১০ ওভারে ২৪ রান খরচ করে ৪টি উইকেট নেন শে⛦খ পারভেজ জীবন। ২৭ রানের বিনিময়ে ১টি উইকেট নেন মাহফুজুর রহমান রাব্বি।
একে তো ১৯ রান অতির🏅িক্ত দিয়ে পাকিস্তানের হাতে বাড়তি রসদ তুলে দেয় বাংলাদেশ। তার উপর তারা রান তাড়া করতে নেমে ধারাবাহিকভাবে উইকেট হারাতে থাকে। পালটা ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ ৩৫.৫ ওভারে ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ১৫০ রানে অল-আউট হয়ে যায়। ৫ রানের টানটান জয়ে সেমিফাইনালে ওঠে পাকিস্তান।
ܫবাংলাদেশের মহম্ম🌺দ শিহাব জেমস ৪৩ বলে ২৬ রান করেন। তিনি ৩টি চার মারেন। ১টি ছক্কার সাহায্যে ২৪ বলে ২১ রান করে নট-আউট থাকেন রোহানতদৌলা বর্ষণ। রিজওয়ান ২০, জীশান আলম ১৯, আরিফুল ইসলাম ১৪ ও মাহফুজুর ১৩ রান করেন।
ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚপাকিস্তানের উবেদ শাহ ৪৪ রানে ৫টি উইকেট দখল করেন। ৪৪ রানে ৩টি উইকেট নেন আলি রাজা। মহম্মদ জীশান ২৭ রানে ১টি 🧸উইকেট নেন। ম্যাচের সেরা হন উবেদ।