ঘরোয়া ক্রিকেটে মুম্বই কত শক্তিশালী দল, ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীদের এতদিনে সেটা জানা। শুধু সিনিয়র ক্রিকেটেই নয়, বরং বয়সভি🥂ত্তিক টুর্নামেন্টেও মুম্বই কত দাপুটে পারফর্ম্যান্স মেলে ধরে, সেটা বোঝা গেল আরও একবার। অজিঙ্কা রাহানের নেতৃত্বে মুম্বইয়ের সিনিয়র ক্রি🌜কট দল আপাতত রঞ্জি ট্রফিতে ব্যস্ত। তারই মাঝে মুম্বইয়ের অনূর্ধ্ব-১৬ দল জিতে নিল বিজয় মার্চেন্ট ট্রফির খেতাব।
বিজয় মার্চেন্ট ট্রফির ফাইনালে গুজরাটকে এক ইনিংস ও ৩৮ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়ে দেয় মুম্বই। ♉সৌজন্যে ক্যাপ্টেন আরিয়༒ান সাকপালের সেঞ্চুরি ও বোলারদের সম্মিলত লড়াই।
আলুরের ফাইনাল ম্যাচে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে গুজরাট তাদের প্রথম ইনিংসে অল-আউট হয় মাত্র ১৪৫ রানে। আট নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ক্যাপ্টেন কাব্য প্যাটেল দলের হয়ে সব থেকে বেশি ৬৬ রান করেন। ৬৪ বলের আগ্রাসী ইনিংসে তিনি ১৪টি চার মারেন। এছাড়া যশ পাঞ্জওয়ানি ২৪, বেদ প্যাটেল ১৯ ও শিবেন প্যাটেল ১১ রান করেন। মুম্বইয়ের হয়ে প্রথম ইনিংসে ৩৪ রানের বিবꦕিময়ে ৩টি উইকেট নেন হিমাংশু সিং। ৩৮ রানে ৩টি উইকেট নেন সার্থক ভিদে।
পালটা ব্যাট করতে নেমে মুম্বই তাদের প্রথম ইনিংসে তোলে ৩৭৬ রান।🅷 তিন নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ক্যাপ্টেন আরিয়ান ১২৭ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। ৩৫৫ বলের অধিনায়কোচিত ইনিংসে তিনি ১৩টি চার ও ৩টি ছক্কা মারেন। এছাড়া হর্ষ গায়কড় ১৪টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৭৪ বলে ৬৯ রান করেন। ৭টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১৬৬ বলে ৫০ রান করেন ܫসার্থক।
হর্ষবর্ধন ৪২, আগ্নেয় ২৬, প্রসূন সিং ৩০ ও হিমাংশু সিং অপরাজিত ১১ রানের যোগদান রাখেন। গুজরাট দলনায়ক কাব্য ৪৬ রানের বিনিময়ে ৪টি উইকেট দখল করেন। ২𓂃টি করে উইকে🐽ট নেন কেভাল প্যাটেল ও যক্ষ প্যাটেল।
প্রথম ইনিংসের নিরিখে ২৩১ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতী🎶য় দফায় ব্যাট করতে নামে গুজরাট। তবে তারা দ্বিতীয় ইনিংসে অল-আউট হয়ে যায় ১৯৩ রানে। কাব্য দ্বিতীয় ইনিংসে ৫২ বলে ৪৮ রান করেন। তিনি ৪টি চার ও ৩টি ছক্কা মারেন। ৩০ রান করেন বেদ প্যাটেল। শিবেন প্যাটেল করেন ২৪ রান। মুম্বইয়ের হয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ৫৬ রানে ৪টি উইকেট নেন নিকাশ নেরুকর। ৩টি করে উইকেট দখল করেন প্রসূন সিং ও বেদান্ত গৌরব।