ভিনু মানকড় ট্রফিতে সিরিজের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন বাংলার বিশাল ভা꧟ট্টি। এই টুর্নামেন্টে বাংলার বিশাল ভাট্টি নিজের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের জন্য সিরিজের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছিলেন। তবে টুর্নꦜামেন্টে বিশাল ভাট্টির একটি প্রভাবশালী পারফরম্যান্সের পরেও দল শনিবার রাজকোটে চূড়ান্ত লড়াইয়ে গুজরাটের কাছে ১০ উইকেটে পরাজিত হয়েছিল।
বিশাল ভাট্টি টুর্নামেন্টে ৫০.২৯ গড়ে ৩৫২ রান করেছেন। এছাড়াও তিনি ১১টা উইকেট শিকার করেছিলেন। ১১ বছর পর ভিনু মানকꦿড় ট্রফির ফাইনালে উঠে ছিল বাংলা। দলটি পুরো টুর্নামেন্ট জুড়ে চমৎক🅺ার ব্র্যান্ডের ক্রিকেট খেলেছিল। কিন্তু ফাইনালে সেভাবে লড়াই করতে পারেনি। গোটা টুর্নামেন্টে দলের পারফরম্যান্সে প্রতিটি খেলোয়াড় নিজেদের সেরা অবদান রেখেছিলেন।
আরও পড়ুন… ব্যথার সঙ্গে লড়াই করেও ১৩ উইকেট শিকার! কী কꦓরে এ♛মন অস্বাভাবিক কাজ করলেন স্যান্টনার?
তবে ফাইনালে প্রথমে ব্যাট করে বাংলা ৩১.৩ ওভারে ১০১ রানে গুটিয়ে যায়। সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেন দেবাংশু পাখিরা। লক্ষ্য তাড়া করতে গি𝓰য়ে গুজরাট ২১.১ ওভারে বিনা উইকেটে ১০৫ রান করে। ফাইনাল বলে আলাদা চাপ নিতে মানা করেছিলেন দলের কোচ সৌরাশিস লাহিড়ী। এদিন চাপের মুখে ভেঙে পড়ে বাংলার তরুণ ক্রিকেটাররা। এদিন চাপ সামলাতে না পেরে ভিনু মানকড় ট্রফির ফাইনালে গুজরাটের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে যায় বাংলার অনূর্ধ্ব-১৯ দল। গুজরাট ১০ উইকেটে জিতে খেতাব জিতে নেয়।
আরও পড়ুন… ভিডিয়ো: সতর্ক না হলেই, দুর্ঘটনা ঘটবে- বাইশ গজে কিউই ক্যাপ্টেনে🅰র এমন ভুল দেখে সকলেই অবাক
রাজকোটে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে বাংলা অলআউট হয়ে যায় মাত্র ১০১ রানে। গোটা টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত ফর্মে ছিলেন দুই ওপেনার 🐭বিশাল ভাট্টি এবং অঙ্কিত চট্টোপাধ্যায়। এদিনও দুই ওপেনার শুরুটা খারাপ করেননি। কিন্তু কেউই বড় রান করতে পারেননি। বিশাল ২১, অঙ্কিত ১৯ রানে আউট হন। অধিনায়ক চন্দ্রহাস দাস করেন ১৭ রান। এরপরই শুরু হয় ভাঙন। পরপর তিন ব্যাটার আউট হন ০ রানে। শেষদিকে দেবাংশু পাখিরা ৩৭ রান না করলে বাংলা ১০০ রানের গণ্ডিও পেরোতে পারত না। শেষমেশ ৩১ ওভার ৩ বলে ১০১ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলা দল।
আরও পড়ুন… হাওয়া মোরগ! শুরুতে ওয়াশিংটনের নির্বাচন নিয়ে সমালোচনা, দিনের শেষে বদলে গে꧃ল গাভাসকরের সুর