শুভব্রত মুখার্জি:- আইপিএলের ধাঁচেই গত বছর থেকে ভারতে চালু হয়েছে 🧸উইমেন্স প্রিমিয়র লিগ। ভারতের মহিলা ক্রিকেটের উন্নতি ঘটাতে বদ্ধপরিকর বিসিসিআই। প্রথম বর্ষে ফ্র্যাঞ্চাইজি ভিত্তিক এই টুর্নামেন্ট যথেষ্ট জনপ্রিয়তা পেয়েছে। শুধু জনপ্রিয়তা পেয়েছে বললেও মনে হয় গোটা গল্পটা বলা হল না। ডব্লুপিএলের প্রথম বর্ষের হাত ধরে রীতিমতো লক্ষ্মীলাভ হয়েছে বিসিসিআইয়ের। ফলে দ্বিতীয় বর্ষের ডব্লুপিএলের প্রতি আরও বেশি করে নজর দিয়েছে বিসিস🌸িআই। তাদের তরফে এই টুর্নামেন্ট আয়োজন নিয়ে নয়া ভাবনা চিন্তাও করা হয়েছে। যা শোনা যাচ্ছে এবারের টুর্নামেন্ট 'ক্যারাভান' মডেলে আয়োজন করা হতে পারে।
প্রসঙ্গত, গতবার গোটা টুর্নামেন্টের🌜 আয়োজন করা হয়েছিল মুম্বইতে। গ্রুপ পর্বের ম্যাচ থেকে শুরু করে প্লে অফ পর্ব এমনকী ফাইনাল ম্যাচও আয়োজন করা হয়েছিল মুম্বইতে। তবে এবার ক্যারাভান মডেলে ডব্লুপিএলের ম্যাচ আয়োজন করার কথা ভাবছে বিসিসিআই। যদিও সরকারি ভাবে ঘোষণা কিছু করা হয়নি। তবুও যা জানা যাচ্ছে তাতে করে এবার গ্রুপ পর্বের ম্যাচ একটি ভেন্যুতে এবং নক আউট পর্বের ম্যাচগুলো আরেকটা ভেন্যুতে করার কথা ভাবছে বিসিসিআই। এই ভাবনা পেশ করা হয়েছে কর্মসমিতিতে। যাতে ইতিমধ্যেই শিলমোহর ও পড়ে গিয়েছে বলে জানাღ যাচ্ছে। দুটি ভেন্যু হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে দিল্লি এবং বেঙ্গালুরুকে।
প্রথম দিকের ম্যাচগুলোর আয়োজন করা হবে বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে। গ্রুপ পর্বের সমস্ত ম্যাচ খেলা হবে বেঙ্গালুরুতে। প্লে অফ এবং ফাইনাল ম্যাচগুলো খেলা হবে দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে। বিসিসি🐽আইয়ের তরফে ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৭ মার্চের এই সময়কে বেছে নেওয়া হয়েছে ডব্লুপিএলের উইন্ডো হিসেবে। অর্থাৎ এই সময়কালে প্রতি বছর আয়োজন করা হবে ডব্🌌লুপিএল।
বিসিসিআই প্রথমে একাধিক ভেন্যুতে ম্যাচ আয়োজনের কথা ভেবেছিল। তারা মুম্বই ছাড়া এমন এক রাজ্যকে খুঁজছিল যাদের একসঙ্গে দুটি বিশ্বমানের ভেন্যু রয়েছে। তবে সেইরকম কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি। পরে ভাবা হয় মুম্বই এবং অন্য কোন সেন্টার মিলিয়ে আয়োজন করা হবে। সেটা ও বাস্তবায়িত হয়নি। অপারেশনাল ঝঞ্জাট থাকার কারণে এই আয়োজন সম্ভব হয়নি। পরে আমদাবাদের কথা ভাবা হয়। কিন্তু এই বিরাট স্টেডিয়ামে ম্যাচ আয়োজন নিয়ে বিসিসিআই নিজেরাই সন্দিহান ছিল। ফলে শেষ পর্যন্♍ত দিল্লি এবং বেঙ্গালুরুকেই বিসিসিআই বেছে নিয়েছে বলে বোর্ড স📖ূত্রে খবর।