রবিবার চেন্নাইয়ে অস্ট্রেলিয়ার ১৯৯ রান তাড😼়া করতে নেমে ভারত একসময় ২ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বসে। ভারতের টপ অর্ডারের তিনজন ব্যাটসম্যান ইশান কিষান, রোহিত শর্মা ও শ্রেয়স আইয়ার শূন্য রানে সাজঘরে ফেরেন।
শেষমেশ বিরাট কোহলির ৮৫ ও লোকেশ রাহুলের অপরাজিত ৯৭ রানে ভর করে ভারত ৪ উইক🌳েটের বিনিময়ে ২০১ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। ৫২ বল বাকি থাকতে ৬ উইকেটে ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপ ২০২৩ অভিযান শুরু করে টিম ইন্ডিয়া।
এমন দেওয়ালে পিঠ ঠেকা অবস্থা থেকে ম্যাচ জিতে ভারত একটি উল্লেখযোগ্য নজির গড়ে ফেলে। আসলে এত কম রানে ৩ উইকেট হারানোর পরে বিশ্বের আর কোনও দল ওয়ান ডে ম্যাচ জেতেনি। যদিও এর আগের নজিরটিও ছিল যুগ্মভাবে ভারতের নাম൩েই। তারা ২০০৪ সালে জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে ৪ 🍰রানে ৩ উইকেট হারানো সত্ত্বেও ম্যাচ জিতে মাঠ ছাড়ে।
সব থেকে কম রানে ৩ উইকেট হারানোর পরেও ওয়ান ডে ম্যাচ জয়ের নজির:-
১. অস্ট্রেলিয়ার🌳 বিরুদ্ধে ২০২৩ সালে (এই ম্যা🐈চে) ২ রানে ৩ উইকেট হারানোর পরেও জয় তুলে নেয় ভারত।
২. জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে ২০০৪ সালে ৪🎶 রানে ৩ উইকেট হারানো সত্ত্বেও ম্যাচ জেতে টিম ইন্ডিয়া।
৩. বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ২০০৯ সালে ৪ রানে ৩ 𝄹উইকেট হারানোর পরেও🅺 ম্যাচ জেতে শ্রীলঙ্কা।
৪♔. নিউজিল🐠্যান্ডের বিরুদ্ধে ১৯৯৮ সালে ৫ রানে ৩ উইকেট হারানো সত্ত্বেও ম্যাচ জিতে মাঠ ছাড়ে শ্রীলঙ্কা।
৫. জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে ১৯৮৩ সালꩲে ৬ রানে ৩ উইকেট হারানো সত্ত্বেও ম্যাচ꧋ জেতে ভারত।
৬. জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে🀅 ২০০৪ সালে ৬ রানে ৩ উইকেট হারানোর পরেও ম্যাচ জেতে পাকি▨স্তান।
উᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚল্লেখযোগ্য বিষয় হল, এই নিয়ে দ্বিতীয়বার রান তাড়া করতে নেমে তিনজন ব্যাটসম্যান শূন্য রানে আউট হꦯওয়া সত্ত্বেও ম্যাচ জেতে ভারত। এর আগে একবারই দেখা গিয়েছিল এমন ছবি এবং ভারত সেই ম্যাচটি জেতে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধেই।
২০০৭ সালে ওয়াংখেড়েতে অস্ট্রেলিয়ার ১৯৩ রানের জবাবে ব্যাট করতে নামে ভারত। সেই ম্যাচে শূন্য রানে আউট হন ভারতের সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, দীনেশ কার্তিক ও ইরফান পাঠান। শেষমেশ ৮ উইকেটে ১৯৫ র🔯ান তুলে ম্যাচ জিতে যায় টিম ইন্ডিয়া। ꦗঅর্থাৎ, ১৬ বছর পরে ওয়াংখেড়ের সেই ম্যাচে স্মৃতি ফেরে চিপকে।