টিম ইন্ডিয়ার অফ স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স (টুইটার) এর মালিক ইলন মাস্ককে একটি বিশেষ অনুরোধ করেছে♒ন। আফগানিস্তান দলের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগকারী পাকিস্তানি সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলেছেন ভারতের এই স্পিনার। ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার ৮-এর ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে ২১ রানে হারিয়েছে আফগানিস্তান। এর পরেই প্রায় সকলেই আফগানিস্তান দলকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। এমনকি অস্টেলিয়া দলের ক্রিকেটাররাও রশিদ খানদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। তবে এর মাঝেই আফগানিস্তান দলের সমালোচনা করছেন অনেক পাকিস্তানি।
আরও পড়ুন… AUS vs AFG: প্রকাশ্ꦇযেই অজি বোর্ডের সমালোচনা খোয়াজার, ডাউন আন্ডারে না খেলতে পারা নিয়ে কী বল🌳লেন রশিদ
ঘটনাটা কী ঘটেছিল?
আসলে পাকিস্তান দল টি টোয়েন্টি ২০২৪ বিশ্বকাপের গ্রুপ লিগ থেকে বিদায় নিলেও অস্ট্রেলিয়ার জন্য সমস্যা তৈরি করে সেমিফাইনালের দৌড়ে এখনও বেঁচে রয়েছে আফগানিস্তান। আর বিষয়টাই হয়তো সেই সব পাকিস্তানির হজম হচ্ছে না। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে আফগানিস্তান দলের জয়ের পর এক পাকিস্তানি সাংবাদিক চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন। 💟তিনি সমালোচনা করে বলেছেন যে আফগানিস্তান দল ভারত ছাড়া বিশ্বের যে কোনও দলকে হারাতে পারে, কারণ তারা বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ক্রিকেট বোর্ড অর্থাৎ বিসিসিআই-এর༒ থেকে চুক্তি হারাতে চাইবে না। সেই পাকিস্তানি সাংবাদিক এই মন্তব্যটি অশ্বিনের সঙ্গে শেয়ার করেছেন এবং ভারতের স্পিনারের টাইম লাইনে লিখেছে। যেটা ভালো ভাবে নেননি রবিচন্দ্রন অশ্বিন। এই ঘটনার পরেই এক্স (টুইটার)-এর কর্ণধার ইলন মাস্ককে বিশেষ অনুরোধ করেছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। তিনি তাঁর এক্স টাইমলাইনে এই ধরনের পোস্টের অনুমতি না দেওয়ার জন্য ইলন মাস্ককে বিশেষ অনুরোধ করেছেন।
কেন ইলন মাস্ককে বিশেষ অনুরোধ করেছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন?
পাকিস্তানি সাংবাদিক লিখেছেন, ‘আফগানিস্তান ভারত ছাড়া বিশ্বের যে কোনও💦 দলকে হারাতে পারে এবং এর পিছনে অনেক কারণ রয়েছে। আইপিএল চুক্তি খুবই মূল্যবান।’ এই বিষয়ে অশ্বিন লিখেছেন, ‘ইলন মাস্কের কী করা উচিত তা আমি বলতে পারব না, তবে কে আমার টাইম লাইনে প্রবেশ করবে তা সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার আমার থাকা উচিত। এটা আমার টা🐻ইমলাইন, আমার সিদ্ধান্ত।’
কী হয়েছিল আস্ট্রেলিয়া বনাম আফগানিস্তান ম্যাচে-
ম্যাচের কথা বললে, আফগানিস্তান দল প্রথমে ব্যাট করে ১৪৮ রান করে। অস্ট্রেলিয়া দল যখন ১৪৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নামে, তখন তারা একের পর এক ধাক্কার সম্মুখীন হয় এবং দলটি একান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। গ্লেন ম্যাক্সওয়েল নিশ্চিতভাবে একটি হাফ সেঞ্চুরি করেছিলেন, কিন্তু এটি কাজ করেনি, কারণ ১২৭ রান করার পরে দলটি ভেঙে পড়ে। এর জন্য গুলবাদিন নাইব🌄 চার উইকেট নেন এবং ম্যাচ সেরার পুরস্কার পান।