চলতি রঞ্জি ট্রফিতে ফের ব্য়াট হাতে ত্রিপুরাকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিলেন ঋদ্ধিমান সাহা। চণ্ডীগড়ের বিরুদ্ধে র꧙ঞ্জি ম্যাচের প্রথম ইনিংসে অধিনায়কোচিত হাফ-সেঞ্চুরি করেন ঋদ্ধি। চলতি রঞ্জি মরশুমে এটি সাহার তৃꦦতীয় অর্ধশতরান।
এলিট-সি গ্রুপের অ্যাওয়ে ম্যাচে ঋদ্ধিমান সাহা ছাড়াও প্রথম ইনিংসে ত্রিপুরার হয়ে হাফ-সেঞ্চুরি করেন ✃গণেশ সতীশ, বিক্রমজিৎ দেবনাথ ও মণিশঙ্কর মুরাসিং। মণিশঙ্কর নিশ্চিত শতরান মাঠে ফেলে আসেন। ব্যাটিং বিভাগের মিলিত প্রচেষ্টায় ত্রিপুরা প্রথম ইনিংসের নিরিখে চণ্ডীগড়ের থেকে ꦛবড়সড় লিড নিতে সক্ষম হয়।
টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নেꦑমে চণ্ডীগড় তাদের প্রথম ইনিংসে ৩৫৬ রান তোলে। তারা ১১৬ ওভার ব্যাট করে। অনবদ্য শতরান করেন ক্যাপ্টেন মনন ভোরা। তিনি ১৮টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ২১৯ বলে ১৩৪ রান করেন। ১০টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১২৬ বলে ৭৬ রান করেন অঙ্কিত কৌশিক। মায়াঙ্ক সিধু ৮০ বলে ৪১ রান করেন। তিনি ৫টি চার মারেন। গুরিন্দর সিং করেন ৩১ রান।
ত্রিপুরার হয়ে ৩১ রানের বিনিময়ে ﷺ৩টি উইকেট দখল করেন বিক্রমজিৎ দেবনাথ। ২টি করে উইকেট নেন মণ🧸িশঙ্কর মুরাসিং, রানা দত্ত ও পারভেজ সুলতান। ১টি উইকেট নেন শঙ্কর পাল।
পালটা ব্যাট করতে নেমে ত্রিপুরা দ্বিতীয় দিনের শেষে তাদের প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ১৮৭ রান সংগ্রহ করে। তৃতীয় দিনে তার পর থেকে খেলতে নেমে ত্রিপুরা তাদের প্রথম ইনিংস শেষ করে ৪৩৮ রানে। তারা ১২১ ওভার ব্য🥂াট করে। অর্থাৎ, প্রথম ইনিংসের নিরিখে ৮২🐓 রানের লিড নেয় ত্রিপুরা।
ঋদ্ধিমান সাহা ৭ নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ৬৬ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন। ৯৬ বলের লড়াকু ইনিংসে তিনি ৯টি চার মারেন। ঋদ্ধি এর আগে গোয়ার বিরুদ্ধে একটি ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ৯৭ রান করে আউট 🔥হন। পরে গুজরাটের বিরুদ্ধে গত ম্যাচের প্রথম ইনিংসে ৫৯ রান করে অপ꧙রাজিত থাকেন সাহা।
মণিশঙ্কর মুরাসিং ৮ নম্বরে ব্যাট করতে নেমে অল্পের জন্য শতরান হাতছাড়া করেন। তিনি ১১টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ১০৫ বলে ৯৪ রানের আগ্রাসী ইনিংস খেল আউট হন। গণেশ সতীশ ১১টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১৬৯ বলে ৮৮ রান করেন। বিক্রমজিৎ দেবনাথ ৮টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১৫৫ বলে ৬৪ রান করে ক্র꧂িজ ছাড়েন। সুদীপ চট্টোপাধ্য়ায় মাত্র ৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন।
চণ্ডীগড়ের গুরিন্দর সিং প্রথম ইনিংসে ১১৭ রানের বিনিময়ে ৪টি উইকেট দখল করেন। ২ট🔯ি করে উইকেট নেন রোহিত 🎶ধান্দা ও করণ কাইলা। অর্পিত পান্নু ১টি উইকেট সংগ্রহ করেন।