ভোটের দুপুরে আচমকা বোমা ফাটালেন গর্গ চট্টোপাধ্য়ায়। বাংলাপক্ষের গর্গ চট্টোপাধ্য়ায়। তিনি এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ভোটের এই পর্বে বাংলায় একেবারে বিপ্লব হয়ে গেল। বিভিন্ন বুথ থেকে খবর আসছে যে রাজ্য সরকারি আধিকারিক যাঁরা প্রিসা🦩ইডিং অ🦄ফিসার হিসাবে রয়েছেন তাঁদের হিন্দিতে কথা বলার জন্য বাধ্য় করার চেষ্টা করছিলেন কেন্দ্রীয় বাহিনী। তখন সেই প্রিসাইডিং অফিসাররা জবাব দিতে চাননি। অফিসাররা জানিয়েছেন হয় বাংলায় বা ইংরেজিতে কথা বলতে হবে। লিখেছেন গর্গ।
এদিকে গর্গ চট্টোপাধ্য়ায় এই পোস্ট করতেই এক নেট নাগরিক লিখেছেন হাসি পাচ্ছে। এটাকেই আপনি বিপ্লব বলছে♊ন। অপর একজন লিখেছেন, ঢা🌳ইকিড়িকিড়ি। অপর একজন লিখেছেন, কা কা ছি ছি, হাম্বা, হাম্বা ডাম্বা ডাম্বা।
একাধিক নেট নাগরিক নানা কথা লিখছেন এই পোস্টের জবাবে💃। এদিকে এবার কেন্দ্রীয় বাহিনী কার্যত গোটা এলাকায় কড়া নজরদারি করছে। বুথে বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী। আর কেন্দ্রীয় বাহিনী মান꧃েই স্বাভাবিকভাবে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তাঁরা আসেন। আর বেছে বেছে বাংলাভাষি কেন্দ্রীয় বাহিনী বাংলায় আনা কার্যত অসম্ভব। সেক্ষেত্রে কীভাবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা বাংলায় কথা বলবেন তা নিয়ে প্রশ্নটা থেকেই গিয়েছে।
এমনকী দক্ষিণ ভারতের বাসিন্দা বহু কেন্দ্রীয়༺ বাহিনীর জওয়ান ভাঙা হিন্দিতেই কথা বলেন। বহু বাংলাভাষি জওয়ান বাহিনীর মধ্য়ে কাজ চালানোর জন্য হিন্দিতে কথা বলেন। সেক্ষেত্রে সর্বভারতীয় স্তরে যে বাহিনী কাজ করে তাদের পক্ষে বাংলা ভাষা শিখে কিছুদিনের জন্য ডিউটিতে আসা কি আদৌ সম্ভব? প্রশ্ন অনেকের। তাছাড়া বাহিনীর জওয়ানদের সকলেই ইংরেজি জানবেন এমনটাও সম্ভব নয়।
📖তবে এবারই প্রথম নয়, বাংলা পক্ষ বাংলা প্রেমের নাম করে নানা সময় নানা বিতর্ক হাজির করে বলে দাবি অনেকের। মূলত বাংলায় হিন্দি ও উর্দু আগ্রাসনের বিরুদ্ধে তাদের এই উদ্যোগ। সমস্ত দোকানে বাংলা ভাষায় লেখা, বাংলায় কথা বলার উপর জোর দেন তাঁরা। বাংলার খাবার, বাংলার ব্যবসা, বাংলার উদ্যোগের উপর জোর দেন তাঁরা। এন🅺িয়ে তাঁরা নানা সময় নানা উদ্যোগ নেন। তবে একাধিক ক্ষেত্রে দেখা যায় তাঁদের এই উদ্যোগকে ঘিরে প্রশ্নও ওঠে অনেক।
গর্গ চট্টোপাধ্য়ায় লিখেছেন, দক্ষিণ কলকাতায় ভাষা🦂গত আন্ডার কারেন্ট দেখা যাচ্ছে ভোটের সময়। বহু হিন্দিভাষি ভোটার উর্দুভাষী সিপিএম প্রার্থীকে ভোট দিচ্ছেন বলে খবর। তারা বাংলার বিরোধী। তারা সিভিল সার্ভিসে কম্পালসারি বাংলায় বাধা দিয়েছ💝িলেন।