উত্তরবঙ্গে সফর বাতিলের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলেন রাজ্য সিভি আনন্দ বোস। তাঁর সফর নিয়ে কমিশনে নালিশ জানিয়েছিল তৃণমূল। তারপরই এই সিদ্ধান্তের কথা জানাল রাজভবন। রাজ্যপালের দাবি, ভোটের সময় তিনি উত্তরবঙ্গে সাধারণ পাশে থাকতে চেয়েছিলেন। সংবধিবান অনুযায়ী এর সুযোগ থাকলেও তিনি তাণ সফর নিয়ে রাজনীতি করতে দেবে না বলে জানিছেন রাজ্যপাল।&n🥀bsp;
শুক্রবার উত্তরবঙ্গের তিন লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন। ভোট যাতে কোনও অশান্তি না হয় তাঁর জন্য তিনি নিজের হাজির থাকতে চেয়ে ছিলেন । কিন্তু কমিশন থেকে পরামর্শ দেও𒀰🌸য়া হয় উত্তরবঙ্গে না যাওয়ার জন্য। এতে নির্বাচনী বিধি ভঙ্গ হবে। তাছাড়া রাজ্যপাল গেলে বেশ কিছু প্রটোকল মানতে হয়। কিন্তু জেলশাসক ও পুলিশ কর্তারা ভোটের কাজে ব্যস্ত থাকায় তাঁরা রাজ্যপালকে অভ্যর্থনা করতে পারবেন না। ফলে রাজ্যপালের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে।
আরও পড়ুন। ভোট প্রক্রিয়ায় হস্তক্🐻ষেপের অভিযোগ, রাজ্যপালের বিরুদ🅷্ধে নির্বাচন কমিশনে গেল তৃণমূল
এরই মধ্যে আবার তৃণমূলের পক্ষ থেকে র🐓াজ্যপালের উত্তরবঙ্গ সফর নিয়ে কমিশনে চিঠি দেওয়া হয়। তারপরই রাজভবন থেℱকে জানিয়ে দেওয়া হয় রাজ্যপাল উত্তরবঙ্গ সফরে যাচ্ছেন না।
এ প্রসঙ্গে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভে্ন্দ্ অধিকারী বলেন, ‘আমার সঙ্গে রাজভবনের কথা হয়েছে। রাজ্যপাল স﷽ঠিক সিদ্𓄧ধান্ত নিয়েছেন।’
আরও পড়ুন। অগ෴্নিমিত্রা সহ ১৬জনের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা, ভোটপর্♐বে বড় অভিযোগ
সূত্রের খবর, প্রথমে রাজ্যপাল কোচবিহার যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু কমিশনের পরামর্শ মেনে তিনি সিদ্ধান্ত বদল করে শিলিগুড়িতে যেতে চেয়েছিলেন। সেখানে গেলে নির্বাচন বিধি ভঙ্গ হতো না। কারণ ভোট হচ্ছে আলিপুরদয়ার, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়িতে। এর মধ্য শিলিগুড়ি পড়ে না। ফ🌜লে রাজ্যপালের যেতে কোনও বাধা ছিল না।
কিন্তু💧 শেষ পর্যন্ত রাজ্যপাল বোস তাঁর সফর বাতিল করলেন। তিনি জাꦿনিয়েছে, তাঁর সফর ঘিরে অষথা রাজনীতি হচ্ছে। তিনি রাজনীতির দাবার বোর্ডে বোড়ে হতে চান না। তাই তিনি উত্তরবঙ্গ যাচ্ছেন না।
আরও পড়ুন। ডায়মন্ড হারবারে ‘হেরো প্রার্থী না পসꦺন্দ’, বদলের দাবিতে BJP রাজ্য সভাপতিকে চিঠি
আরও পড়ুন। মহিলা ভো🏅টার বাড়ছে দেশে, ২০২৯ সালে পুরুষদেরও ছাপিয়ে যেতে পারে, বলছে রিপোর্ট
🍸ভোট শুরুর আগেই🎉 উত্তপ্ত হয়েছে কোচবিহারের দিনহাটা। ভেটাগুড়ির বাজারে তৃণমূল কর্মীদের উপর হামলার অভিযোগ রয়েছে বিজেপির বিরুদ্ধে। এর প্রতিবাদে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে ঘাসফুল শিবিরে। তৃণমূলের অভিযোগ ছিল ভোটের প্রচার থেকে কর্মীরা ফেরার সময় তাঁদের উপর বিনা প্ররোচনায় বিজেপির সদস্যরা হামলা করেন। ঘটনায় আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।