আবার দিলীপ ঘোষের চায়ে পে চর্চায় উত্তেজনা দেখা দিল। আজ, সোমবার সকালে বর্ধমান–দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থীকে ঘিরে ‘গো ব্যাক’ স্লোগান শুরু হয়। যা নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস–বিজেপি কর্মীদের মধ্যে তুমুল বচসাꦇ তুঙ্গে ওঠে। এমনকী হাতাহাতি পর্যন্ত গড়ায় দু’পক্ষের মধ্যে। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে নিউ টাউনশিপ থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ‘গো–ব্যাক’ স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী–সমর্থকদের বিরুদ্ধে। ‘গো–ব্যাক’ স্লোগানের পাশাপাশি দেওয়া হয় ‘জয় বাংলা’ স্লোগানও।
🔜এদিকে তৃণমূল–বিজেপি কর্মীদের মধ্যে ধস্তাধস্তি শুরু হল কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা দিলীপকে ওখান থেকে সরিয়ে নিয়ে যান। বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে ‘ভাইপো চোর, পিসি চোর’ স্লোগান দিতে থাকে। এলাকা ছাড়তে দেখা যায় দিলীপ ঘোষকে। এলাকায় আসে পুলিশবাহিনী। দু’দলের ধস্তাধস্তি থামাতে কালঘাম ছুটে যায় দুর্গাপুর নিউ টাউনশিপ থানার পুলিশের। পুলিশকে ঘিরেও বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি কর্মীরা। পরে বিজেপি কর্মীরা থানা 💛ঘেরাও করেন। গো–ব্যাক স্লোগানের পাল্টা জয় শ্রীরাম স্লোগান দিতে থাকে বিজেপি কর্মীরা। এখান থেকেই ঝামেলার সূত্রপাত।
আরও পড়ুন: অডি গাড়ির ধাক্কা এক ব্যক্ജতির দেহ ১৭টি টুকরো হয়ে গেল, ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনা হরিয়ান🍨ায়
অন্যদিকে পুলিশ সূত্রে খবর, আজকে এলাকার ক্লাবের মাঠে প্রাতঃভ্রমণে আসেন দিলীপ ঘোষ। ২৫ নম্বর ও🔯য়ার্ডের ফ𓃲ুলঝোড়ে ‘চায়ে পে চর্চা’য় যোগ দেন দিলীপ। আর সেখানেই তুমুল হট্টগোল শুরু হয়। দিলীপ ঘোষকে লক্ষ্য করে যাঁরা স্লোগান দিচ্ছিলেন তাঁদের বক্তব্য, কেন্দ্রীয় সরকারের লাগাতার বঞ্চনা নিয়ে তাঁরা বিজেপি প্রার্থীর কাছে নালিশ জানাতে এসেছিলেন। কিন্তু বিজেপির প্রার্থী তাঁদের কোনও কথাই শোনেননি। তার ফলেই ক্ষুব্ধ হয়ে দিলীপ ঘোষকে ঘিরে ‘গো–ব্যাক’ স্লোগান দেন তাঁরা। তবে আগেও একাধিকবার ভোট প্রচারে বেরিয়ে দিলীপ ঘোষকে ‘গো–ব্যাক’ স্লোগান শুনতে হয়েছে।
তবে এই ঘটনায় রাস্তায় ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দেয়। এই বিষয়টি নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘তৃণমূল কংগ্রেসের দোকান বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তাই ওদের কিছু মহিলা এসেছিলেন ঝামেলা করতে। আর কিছু করতে পারবেন না। এই কেন্দ্রীয় সরকার অপরাধীদের প্রয়োজনে মাটির তলা থেকে তুলে এনে বিচার করবে।’ তবে এই গো ব্যাক স্লোগানে সাময়িক হক💛চকিয়ে যান দিলীপ ঘোষ। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী কীর্তি আজাদ।