এই কেন্দ্রে এবারের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হলেন খগেশ্বর রায়। এই আসনে বিজেপির তরফে দাঁড়াচ্ছেন সুপেন রায়। অন্যদিকে, বাম-কংগ্রেস-ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্টের (আইএসএফ) তরফে এই কেন্দ্রে দাঁড়াচ্ছেন রাজগঞ্জ আসনটি তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত।জলপাইগুড়ি জেলা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর ভাগে অবস্থিত। জেলার পূর্বে পশ্চিমবঙ্গের আলিপুরদুয়ার জেলা, পশ্চিমে দার্জিলিং জেলা, উত্তরে ভুটান এবং দক্ষিণে কোচবিহার জেলা এবং বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলা অবস্থিত। এই জেলার সদর হল জলপাইগুড়ি। জলপাইগুড়ির বিধানসভা আসনগুলি হল - নাগরাকাটা, ধূপগুড়ি, মেখলিগঞ্জ, ময়নাগুড়ি, মালবাজার, ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি, জলপাইগুড়ি ও রাজগঞ্জ। ইতিহাস অনুযায়ী, এই জেলার নাম জল্পেশ্বর থেকে এসেছে যেটা শিব ঠাকুরের আরও এক নাম। কিন্তু কেউ কেউ বলে এই স্থানে আগে নাকি জলপাইয়ের গাছ প্রচুর মাত্রায় ছিল। যার জন্য এই জায়গার নাম জলপাইগুড়ি। পূর্বে এই স্থানটি কোচ-রাজবংশীদের এক ভাগ ছিল যার নাম ছিল কামতাপুর। ১৮৬৯ সালে এই জেলা স্থাপন করা হয়। জলপাইগুড়ি জেলার একটি বিধানসভা কেন্দ্র রাজগঞ্জ। এই আসনটি তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত। এই কেন্দ্রে এবারের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হলেন খগেশ্বর রায়। এই আসনে বিজেপির তরফে দাঁড়াচ্ছেন সুপেন রায়। অন্যদিকে, বাম-কংগ্রেস-ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্টের (আইএসএফ) তরফে এই কেন্দ্রে দাঁড়াচ্ছেন রাজগঞ্জ আসনটি তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত।জলপাইগুড়ি জেলা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর ভাগে অবস্থিত। জেলার পূর্বে পশ্চিমবঙ্গের আলিপুরদুয়ার জেলা, পশ্চিমে দার্জিলিং জেলা, উত্তরে ভুটান এবং দক্ষিণে কোচবিহার জেলা এবং বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলা অবস্থিত। এই জেলার সদর হল জলপাইগুড়ি। জলপাইগুড়ির বিধানসভা আসনগুলি হল - নাগরাকাটা, ধূপগুড়ি, মেখলিগঞ্জ, ময়নাগুড়ি, মালবাজার, ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি, জলপাইগুড়ি ও রাজগঞ্জ। ইতিহাস অনুযায়ী, এই জেলার নাম জল্পেশ্বর থেকে এসেছে যেটা শিব ঠাকুরের আরও এক নাম। কিন্তু কেউ কেউ বলে এই স্থানে আগে নাকি জলপাইয়ের গাছ প্রচুর মাত্রায় ছিল। যার জন্য এই জায়গার নাম জলপাইগুড়ি। পূর্বে এই স্থানটি কোচ-রাজবংশীদের এক ভাগ ছিল যার নাম ছিল কামতাপুর। ১৮৬৯ সালে এই জেলা স্থাপন করা হয়। জলপাইগুড়ি জেলার একটি বিধানসভা কেন্দ্র রাজগঞ্জ। এই আসনটি তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত।|#+|ভারতের সীমানা পুনর্নির্ধারণ কমিশনের নির্দেশিকা অনুসারে ১৮ নম্বর রাজগঞ্জ (তফসিলি জাতি) বিধানসভা কেন্দ্রটি বিন্নাগুড়ি, কুকুরজান, মাঝিয়ালি, মান্তাদারি, পানিকাইরী, সন্ন্যাসিকাতা, সিকারপুর ও সুখানি গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি রাজগঞ্জ সিডি ব্লক ও বড়োপাতিয়া, নূতনাবস, বেলাকোবা, পাহাড়পুর, পাটকাটা গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি জলপাইগুড়ি সিডি ব্লকের অন্তর্গত।২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী খগেশ্বর রায় জয়ী হয়েছিলেন৷ তাঁর প্রাপ্ত ভোট ছিল ৮৯,৭৮৫৷ দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন সিপিএম প্রার্থী সত্যেন্দ্রনাথ মণ্ডল। তাঁর প্রাপ্ত ভোট সংখ্যা ৭৫,১০৮৷ তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী খগেশ্বর রায় তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি সিপিএম প্রার্থী সত্যেন্দ্রনাথ মণ্ডলকে ১৪,৬৭৭ ভোটে পরাজিত করেছিলেন। ২০১১ সালের নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের খগেশ্বর রায় সিপিআইএমের অমুল্যচন্দ্র রায়কে পরাজিত করেছিলেন।২০০৯ সালে জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্র থেকে বিধায়ক মহেন্দ্রকুমার রায় নির্বাচিত হওয়ার ফলে তৃণমূল কংগ্রেসের খগেশ্বর রায় রাজগঞ্জ (তফসিলি জাতি) কেন্দ্র থেকে আসন লাভ করেছিলেন।২০০৬ সালের রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে সিপিআইএমের মহেন্দ্রকুমার রায় তৃণমূল কংগ্রেসের খগেশ্বর রায়কে রাজগঞ্জ (তফসিলি জাতি) কেন্দ্র থেকে পরাজিত করেছিলেন। ২০০১ সালে সিপিআইএমের জোতিন্দ্রনাথ রায় তৃণমূল কংগ্রেসের খগেশ্বর রায়, এবং ১৯৯৬ ও ১৯৯১ সালে কংগ্রেসের অজিতকুমার রায়কে পরাজিত করেছিলেন।১৯৮৭সালে সিপিআইএমের ধীরেন্দ্রনাথ রায় কংগ্রেসের বীরেন্দ্র দাসকে এই আসনে পরাজিত করেছিলেন। পাশাপাশি ১৯৮২ সালে কংগ্রেসের জীবনকুমার রায় ও ১৯৭৭ সালে জনতা পার্টির মনোমোহন রায়কে পরাজিত করেছিলেন ধীরেন্দ্রনাথ। ১৯৭২ সালে কংগ্রেসের মৃগেন্দ্রনারায়ণ রায় এই আসনে জয়ী হয়েছিলেন। তারও আগে ১৯৭১ সালে কংগ্রেসের ভগবান সিংহরায় জয়ী হয়েছিলেন।১৯৬৯ সালের নির্বাচনে কংগ্রেসের কিরণচন্দ্র রায় এই আসনে জয়ী হন।১৯৬৭ সালে এসএসপি’র বি.এন.আর. হাকিম জয়ী হয়েছিলেন।