খেলা হবে স্লোগান উঠেছিল বিধানসভা নির্বাচন পর্বে। তারপর কেটে গিয়েছে ষষ্ঠ দফা। অর্থাৎ ৬ দফার ভোট হয়ে গিয়েছে বঙ্গে। খেলা প্রায় শেষের দিকে। তবে খেলা হয়েছে এই বিষয়ে নিশ্চিত সকলেই। যাঁরা খেলেছেন আর যাঁর🎶া খেলা দেখেছেন। এই পরিস্✨থিতিতে খড়দহের ম্যাচে অনুপস্থিত থাকলেন স্বয়ং অধিনায়ক। পরিবর্তে সহ–অধিনায়কের উপরই ভরসা রাখতে হল। আর তাঁর মুখে শোনা গেন, ‘উনি মাঠে নেই। রান তুলতে তাই আমিই নেমেছি।’
আসল বিষয়টি হল—করোনায় আক্রান্ত হয়ে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন খড়দহের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী কাজল সিনহা। হাসপাতালের চার নম্বর কেবিনে শুয়েই এলাকার খোঁজ রাখছিছেন তিনি। কিন্তু শারীরিক অবস্থার অবনতি হও𒉰য়ায় তাঁকে আইসিইউয়ে স্থানান্তরিত করা হয়। আর তাই ‘অধিনায়ক’ কাজল অনুপস্থিত থাকলেও মাঠে পুরোদমে উপস্থিত ছিলেন ১৫ বছর ধরে খড়দহ পুরসভার কাউন্সিলর তথা মুখ্য নির্বাচনী এজেন্ট নীলু সরকার। তাই তাঁকেই সহ–অধিনায়ক বলা হচ্ছে।
নীলুদেবী বুথে বুথে গিয়ে খোঁজ নিলেন, কত শতাংশ ভোট পড়েছে। আর বাইরে এসে বলেন, ‘উনি (কাজল) উপস্থিত না থাকায় সমস্যা তো হচ্ছেই। আজ তিনি হাসপাতালে।’ দলবদলু ꦿখড়দহের বিজেপি প্রার্থী শীলভদ্র দত্ত বলেন, ‘ব্যক্তিগত জীবনে কাজল আমার বড় বন্ধু। আজ ওঁর অনুপস্থিতি আমাকে🌃 দুঃখ দিচ্ছে।’ তবে টিমের বাকি খেলোয়াররা অধিনায়ককে জেতাতে দাপিয়ে বেড়িয়েছেন।
তবে অভিযো꧂গ পাল্টা অভিযোগের পরিবেশে ভোট–খেলা চলেছে খড়দহেꦏ। খড়দহ হল রাজ্যের নায়েবের কেন্দ্র। কারণ দুই অর্থমন্ত্রীর কেউই এখানকার বাসিন্দা ছিলেন না। তাই বাসিন্দাদের দাবি মেনে ভূমিপুত্র কাজলকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু এই ম্যাচে অনুপস্থিত থেকেও কী খেলা ঘুরিয়ে দিতে পারবেন তিনি? প্রশ্নের উত্তর মিলবে ২ মে।