শুক্র ও শনিবার, পরপর দু দিন আম্বানিদের বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন ঐশ্ব꧋র্য রাই। তবে রিসেপশনে এলেন না। সেদিন অর্থাৎ রবিবার রাতেই তাঁদের দেখা গেল মুম্বই ছাড়তে। রবিবার বেশ রাতের দিকে মুম্বই এয়ারপোর্টে পাপারাজ্জিদের ক্💖যামেরাবন্দি হলেন মা-মেয়ে। তবে সবাইকে অবাক করে, এবারেও অনুপস্থিত অভিষেক।
আরাধ্যা ও ঐশ্বর্য, দুজনেই পরে ছিলেন এদিন কালো রঙের পোশাক। খোলা চুল। দুজনের চেহারার মধ্যে থাকা মিল যেন আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল। বেশ হাসিখুশি মেজাজেই দেখা গেল আরাধ্যাকে। বচ্চন পরিবারের ছোট নাতনি একটু যেন লজ্জা পান, পাপারাজ্জিরা তাঁকে ঘিরে ধরলে। তারপর তাঁকে এক ফোটোগ্রাফারকে উদ্দেশ্য করে🐻 বলতে শোনা যায়, ‘কেয়ারফুল’। শুধু তাই নয় টিকিট চেকিংয়ের সময়ও মায়ের কানে কানে হেসে কিছু বলছিল আরাধ্যা।
আরও পড়ুন: সমুদ্রের পাড়ে স্বস্তিকা-কন্যা অন্বেষা! বিশেষত্ব সানগ্ꦰলাসে, দাম কত এটির?
মা-মেয়ে মিলে কোথায় গেলেন তা স্পষ্ট নয়। খুব সম্ভবত ছুটি কাটাতেই গিয়েছেন তাঁরা। সেক্ষেত্রে প্রশ্ন, অভ🍒িষেক বচ্চন কি পরে যোগ দেব♔েন?
এক নেট-🔜নাগরিক লেখেন, ‘ঐশ্বর্যর মম ডিউটটি পারফেক্ট। আমার দুর্দান্ত লাগে’। দ্বিতীয়জন লেখেন, ‘মেয়ে কিন্তু মায়ের থেকেও সুন্দরী হবে’। তৃতীয়জনের মন্তব্য, ‘বচ্চন পরিবারের মেয়ে হলেও, একটিও অ্যাটিটিউড নেই। ঠাকুমা জয়া, পিসি শ্বেতার থেকে অন🧸েক ভালো।’
আরও পড়ুন: অনন্ত-রাধিকার বিয়েতে সত্যি কি আমন্ত্রণ পাননি করিনা! স্পষ্ট করলেন অভিনেত্রওী
স্টার কিডডের🅠 মধ্যে করিনার দুই সন্তান তৈমুর আর জেহ, ঐশ্বর্য-কন্যা আরাধ্যার জনপ্রিয়তা বরাবরই বেশি। তবে এই তিন খুদেকে নিয়ে ট্রোলও কিছু কম হয় না। পাপারাজ্জিদের সঙ্গে তৈমুর আর জেহর কথা বলা নিয়ে প্রায়ই কটাক্ষ চলে সোশ্যাল মিডিয়াতে। এমনকী ‘বদমেজাজি’ও বলা হয় সইফ-করিনার দুই সন্তানকে।
আরও পড়ুন: অনন্ত পরে ৩০ কোটির ঘড়ি! শাহরুখ-রণবীরদের জন্য এই🏅 দামের রিস্ট ওয়াচ কিনল♌ আম্বানিরা
এদিকে অনন্ত-রাধিকার বিয়ের প্রথম দিনে গোটা বচ্চন পরিবার এসেছিলেন বিয়েতে। অমিতাভ-জয়া-নভ্যা-নিখ🔯িল-শ্বেতা-অগস্ত্য-অভিষেকরা। তবে তাঁদের সঙ্গে যোগ দেননি ঐশ্বর্য আর আরাধ্যা। আলাদা এসেছিলেন, আলাদাই ছিলেন পুরোটা সময়। যদিও বিয়ের অনুষ্ঠানে মাঝে কিছুটা সময় পাশাপাশি বসে থাকতে দেখা গিয়েছিল অভিষেক-ঐশ্বর্য-আরাধ্যাকে। তবে বচ্চন পরিবারের ধারে কাছেও ঘেঁষেননি ঐশ্বর্য-আরাধ্যা।
২০২৩ সাল থেকেই বচ্চনদের সঙ্গে ঐশ্বর্যর ঝামেলার খবর মিলছে। শ্বশুরবাড়ির কোন♌ও অনুষ্ঠানেই আর দেℱখা যায় না এখন ।