স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়ের কন্যা অন্বেষার ফ্যান ফলোইং কিছু কম নয় সোশ্যাল মিডিয়াতে। মায়ের মতোই মন খুলে জ🔯ীবনটা উপভোগ করতে পছন্দ করেন এই তারকা-কন্যা। আর তাঁর এই স্বভাব মন কাড়ে নেটিজেনদের। তাই তো স্বস্তিকার অনেক ভক্তই, সামাজিক মাধ্যমে অনুসরণ করেন অন্বেষাকে।
রবিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের কয়েকটি🍒 ছবি শেয়ার করলেন অন্বেষা সেন। কালো শর্ট ওয়ানপিসে তিনি সমুদ্রের ধারে। খোলা চুল। মুখে মেকআপের লেশমাত্র নেই। কালো সানগ্লাস। হাতে গোলাপি ব্যান্ডের ঘড়ি। এই ছবিকে বিশেষ করে তুলল অন্বেষার মুখের চওড়া হাসি। আর ক্যাপশনে খানিক মস্করা করেই তিনি লিখলেন, ‘আমিই সেই মেয়ে যে ছেলে খুঁজছি, আশা করছি তারা শীঘ্রই আমার সঙ্গে ধাক্কা খাবে!’
আরও পড়ুন: অনন্ত-রাধিকার 🌟বিয়েতে সত্যি কি আমন্ত্রণ পাননি করিনা! স্পষ্ট করলেন অভিনেত্রী
একজন অন্বেষার এই পোস্টে মন্তব্য করেন, ‘কেউ আমার সম্বন্ধ ওকে পাঠা🎐ও’। দ্বিতীয়জন লেখেন, ‘ভালো ছেলে খুঁজছি’।
তবে স্বস্তিকা-কন্যা অন্বেষার লুক সাদামাটা হলে কী হবে, তাঁর এই সানগ্লাসে রয়েছে বিশেষত্ব। লাক্🐼সারি ব্র্যান্ড গুচির এই রোদ চশমা। যার প্রতিটা কালেকশনের দাম হয় আকাশছোঁয়া। সব থেকে কম দামি মডেলের দামও হয় ২৫০ ডলারের উপরে, অর্থাৎ ২৫ হাজারের কাছাকাছই। অন্বেষার এই সানগ্লাটি🙈র দাম ভারতীয় টাকায় ৫০ হাজারের কাছাকাছি।
আরও পড়ুন: অনন্ত পরে ৩০ কোটির ঘড়ি! শাহরুখ-রণবীরদের জন্য এই দামের রিস্ট ওয়াচ কি♛নল আম্বানিরা
মুম্বই থেকে মনোবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করে আপতত ব্রিটিশ যুক্তরাজ্যে সাইকোলজি নিয়ে মাস্টার্স করছেন। পড়াশোনার ফাঁকে ঘুরে বেড়াতে দারুণ ভালোবাসেন, সময় পেলেই বেরিয়ে পড়েন ꩲনতুন জায়গা এক্সপ্লোর করতে। মেয়ের স্বপ্নপূরণে সবরকম ভাবে পাশে ছিলেন স্বস্তিকাও।
আরও পড়ুন: গোটা বলিউড আম্বানির বিয়েতে! মন দিয়ে কোথায় বসে কার কীর্তন শু🐟নছেন বিরাট-অনুষ্কা?
কদিন আগে এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রীকে বলতে শোনা গিয়েছিল, ‘২০০১ সাল থেকে রোজগার করা শুরু করেছি। ইচ্ছে করলে আমি বড় বাড়ি কিনতে পারতাম, কিনিনি। বড় গাড়ি কিনতে পারতাম, কিনিনি। সেই অর্থ সঞ্চয় করেছি। আমার যেন সে♏ই সামর্থ্য থাকে, যাতে আমার মেয়ে যেমন ভাবে চাইছে তেমন ভাবে করাতে পারি। আমাকে যেন কারও কাছে হাত পাততে না হয়। এই আমার মেয়ে যে বিদেশে গিয়ে মাস্টার্স করেছে, আমি কিন্তু ব্যাংক থেকে লোন নিইনꦡি।’
স্বস্তিকা ও প্রমিত সেনের কন্যা তিনি। যদিও তিনি গর্ভে থা♛কতেই আলাদা হয়েছিল মা💮-বাবা। সেই থেকে মায়ের কাছেই মানুষ অন্বেষা। সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি নিজের নামের পাশ থেকে সেন-ও সরিয়ে দিয়েছেন। শুধু অন্বেষা তিনি। মায়ের পরিচয়েই থাকতে চান তা স্পষ্ট!