এখন ছোটপর্দায় প্রতি দিনই টিআরপি নিয়ে কড়া প্রতিযোগিতা চলে। কোন সিরিয়াল এগিয়ে যাচ্ছে, কোন সিরিয়াল পিছিয়ে পড়ছে, তা নিয়ে সারা ক্ষণই চলতে থাকে লড়াই। কিন্তু আজ থেকে প্রায় ২০ বছর আগে বাংলা সিরিয়ালের টিআরপি-র রেকর্ড ভেঙে দিয়েছিলেন অভিষেক। মানে, অভিষেক চট্টোপাধ্যায় অভিনীত একটি টেলিফিল্ম।
টলিউড ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে যুক্ত ভাস্কর রায় বৃহস্পতিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান এই তথ্যটি। তিনি লেখেন, ‘২০০২ সালের সেই দিনটার স্মৃতি আমার কাছে এখনও অবি𝄹স্মরণীয়। বাংলা টেলিভিশনে টিআরপি-র নতুন রেকর্ড তৈরি করেছিল টেলিফিল্ম ‘সেতু’। সিরিয়াল নয়, নন-ফিকশন নয়, শুধু একটা টেলিফিল্ম যে ১৪ টিআরপি পেতে পারে – সে এক রীতিমতো অবিশ্বাস্য ব্যাপার।’
ভাস্কꦛরবাবুর কথায়, ‘বাংলা টেলিভিশনে তার পরে আর কোন টেলিফিল্ম এই রেকর্ꩲড ভাঙতে পেরেছে কিনা জানি না।’
খাতায় কলমে এই রকম কোনও রেকর্ডের তথ্ꦦয আছে কি না, তা জানা না গেলেও, টলিউড বা ছোটপর্দার সঙ্গে যুক্ত অনেকেই মেনে নিয়েছেন, ভাস্করবাবুর দাবিটি খুব ভুল নয়।
একই সঙ্গে ভাস্কর রায় জানিয়েছেন, ‘সেতু’ টেলিফ🎉িল্মে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন অভিষেক চট্টোপাধ্যায়। সঙ্গে গার্গী রায়চৌধুরী, চান্দ্রেয়ী ঘোষ, দীপঙ্কর দে। পরিচালনার দায়িত্ব ছিলেন প্রভাত🐓 রায়। চিত্রনাট্য লিখেছিলেন শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়।
ভাস্করবাবুর এই লেখাটি প🧸রে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন অভিনেত্র✨ী সুদীপ্তা চক্রবর্তীও।
সব শেষে ভাস্করবাবু লিখেছেন, ‘প্রিয় অভিনেতার চলে যাওয়ার খবরে অনেকে অনেক কিছু বলবেন, কাগজে অনেক কিছু 🥀ছাপা হবে। কিন্তু ২০ বছর আগে এই নিঃশব্দে রেকর্ড তৈরি করার কথাটা কেউ লিখবেন কিনা জানি 💟না।’
সেই সময়ে আনন্দবাজার পত্রিকার ‘আজ টিভিতে’ বিভাগের ‘দূরদর্শন’ অংশে ܫছাপা হওয়া ‘সেতু’ ধারাবাহিকের খবর সমেত কাগজের কাটিংও দিয়েছেন তি𒊎নি।