২৫ মার্চ দোল, বছরের এই দিনটার জন্যই যেন চাতক𝕴 পাখির মতো অপেক্ষা করে থাকেন অভিনেতা শুভাশিস মুখোপাধ্যায়। দোলের দিন তিনি কোনওভাবেই কলকাতায় থাকেন না। এবারও শহরে নেই তিনি। শহর থেকে দূরে এই মুহূর্তে কবিগুরুর দেশ বোলপুরে রয়েছেন অভিনেতা শুভাশিস মুখোপাধ্যায়।
শান্তিকেতনে বসন্ত উৎসব কাটানোর অনুভূতিই আলাদা। আর সেখানে নিজের একটা বাড়𝄹িও রয়েছে তাঁর। আর তাই দোলের সময় গিয়ে কোনও সমস্যায় পড়তে হয় না অভিনেতাকে। আপাতত না🐓ট্য ব্যক্তিত্ব স্ত্রী ঈশিতাকে নিয়ে তাই সেখানেই পৌঁছে গিয়েছেন শুভাশিস মুখোপাধ্যায়।
আ💧রও পডুন- 'ডিমের কুসুম, ব্যাটারির কালিও মেখেছি আর🗹 স্নানে গিয়ে… এবার তো দীপঙ্করের সঙ্গেই দোল…: অহনা
একসময় নাট্য় ব্যক্তিত্ব ঈশিতার সঙ্গে অভিনেতার আলাপ হয়েছিল নাটক করতে গিয়ে। বহু বছর বিয়ে হয়েছে তাঁদের। তবে তাতে প্রেম এখনও বিন্দুমাত্র কমেনি। বসন্ত উৎসবে শান্তিনিকেতন যাওয়া নিয়ে তাই টিভি9-এর কাছে মজা করে শুভাশিস বাবু বলেন, ‘আমি একা আসিনি, তিনি থাকতে একা আসব কেন! তাঁকে ছাড়া কি চলা যায়?’ অভিনেতার কথায় ধরা পড়ে তাঁর রসবোধ। শুভাশিসের এই 'তিনি' হলেন তাঁর স্ত্রী ঈশিতা। দোলের দিন আবার শুভশিস মুখোপাধ্যা💧য়ের শাশুড়ি মায়ের জন্মদিন। তাই সেলিব্রেশনের আলাদাই আমেজ তৈরি হয়।
দোল উপলক্ষ্য়ে ঈশিতার সঙ্গে প্রেমের স্মৃতি ভাগ করে নিলেন শুভাশিস মুখোপাধ্যায়। সে তো 🌌সেই ৩৮ বছর আগের কথা! ১৯৯৬ সালে ঈশিতাকে বিয়ে করেছিল🗹েন অভিনেতা। আলাপ, প্রেম, বিয়ে, সবমিলিয়ে প্রায় ৪ দশকের সম্পর্ক তাঁদের। স্ত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ শুভাশিস মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘ওর মতো মেয়ে হয় না। আমি ভাগ্যবান।’ তবে এত সুন্দর একটা সম্পর্কে অল্প হলেও যেন রয়ে গিয়েছে বিষণ্ণতা। শুভশিস-ঈশিতা নিঃসন্তান।
তবে অভিনেতার কথায়, ‘আমি বাবা হতে পারিনি তো কী আছে। তবে আমার দুঃখ নেই। দিব্যি আছি আমি আর ঈশিতা।’ স্ত্রী ঈশিতা মুখোপাধ্যায়কে আদর্শ জীবনসঙ্গ🍎ী বলে বর্ণনা করেন শুভাশিস মুখোপাধ্যায়।