আত্মহত্যা নাকি খুন - অভিনেত্রী পল্লবী দে'র মৃত্যুর পর দিনভর তা নিয়ে টানাপোড়েন 🌠চলল। তবে সূত্রের খবর, ময়নাতদন্ত♈ের প্রাথমিক রিপোর্টে আত্মহত্যার ইঙ্গিত মিলেছে। বিষয়টি নিয়ে পুলিশের তরফে সরকারিভাবে কিছু জানানো হয়নি। ময়নাতদন্তের পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট হাতে না পাওয়া পর্যন্ত কোনও মন্তব্য করতে রাজি নন পুলিশ আধিকারিকরা।
রবিবার সকালে দক্ষিণ শহরতলির গড়ফার আবাসন থেকে পল্লবীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করা হয়। তাঁর গলায় বিছানার চাদর জড়ানো ছিল। দরজা ভেঙে ঢুকে ‘আমি সিরাজের বেগম’-এর ‘লুৎফা’-র ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান বলে দাবি করেন পল্লবীর লিℱভ-ইন সঙ্গী সাগ্নিক চক্রবর্তী। তারপর পুলিশে খবর দেওয়া🔜 হয়। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় পুলিশ।
আরও পড়ুন: শনিবার রাতেওಞ পল্লবী খেয়েছেন মোমো! ‘অবসাদ’ মানতে রাজি🐈 নন নেটিজেনরা
সূত্রের খবর, রবিবার সন্ধ্যায় পল্লবীর 🀅ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚোর্ট এসেছে। তাতে আত্মহত্যার ইঙ্গিত মিলেছে। তবে বিষয়টি নিয়ে পুলিশের তরফে মুখ খোলা হয়নি। আপাতত পূর্ণাঙ্গ রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করছে পুলিশ। সেই রিপোর্ট হাতে পেলে বিষয়টি স্পষ্ট হবে বলে সূত্রের খবর।
খুন নাকি আত্মহত্যা? পল্লবীর পরিবার ও লিভ-ইন সঙ্গীর দাবি
পল্লবীর পরিবারের ইঙ্গিত, ‘হয়তো খুনই করা হয়েছে ওকে।’ আদতে হাওড়ার রামরাজাতলার মেয়ে পল্লবীর বাবার দাবি, শনিবারই নাকি ফোন করে মায়ের কাছে কার ডালনার রেসিপি জানতে চেয়েছিলেন পল্লবী। তারপরই প্রশ্ন ছুড়ে দেন, কেউ যদি আত্মহত্যা করার কথা ভাবেন, তার আগে কি নতুন কোনও রান্না ༒শিখতে চান? সঙ্গে অভিনেত্রীর বাবাব যোগ করেন, পল্লবী খুব বুঝদার মেয়ে ছিলেন। আত্মহত্যা করার মতো মানুষ নন বলেই মনে করেন তাঁর বাবা।
আরও পড়ুন: Pallavi Dey Death: ঝগড়া হয়েছিল কꦯি প্রেমিকের সঙ্গে? পল্লবীর লিভ-ইন সম্পর্ক নিয়েও নানা🍰 প্রশ্ন উঠছে
যদিও পল্লবীর লিভ-ইন সঙ্গী সাগ্নিক নিজের দাবিতে অনড় থেকেছেন। রবিবার তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পুলিশ সূত্রে খবর, জিজ্ঞাসাবাদে সাগ্নিক ♓দাবি করেছেন যে একটি বেসরকারি সংস্থায় কাজ করেন। শনিবার রাতে (পল্লবীর দেহ উদ্ধারের আগেরদিন রাতে) পল্লবীর সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়েছিল। রবিরার সকালেও ঝগড়া চলেছিল। সেই পরিস্থিতিতে ধূমপান করতে বাইরে বেরিয়েছিলেন। বাড়ি ফিরে দেখেন যে ভিতর থেকে দরজা বন্ধ করা আছে।
হেল্পলাইন নম্বর: ওয়ালাইফ ফাউন্ডেশন - ৭৮৯৩০৭৮৯৩০