শব্দবাজি ফাটানো নিষিদ্ধ। তবে দীপাবলি-কালীপুজো আসলে কে কা🐼র কথা শোনে! পুলিশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে খোদ এই শহরের বুকেই অনেকেই শ𝔍ব্দবাজি ফাটান। এবারও তল্লাশি চালিয়ে কালীপুজোর ঠিক আগে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ৫১৯.৭ কেজি শব্দবাজি। তবু রেহাই মেলেনি। এবার শব্দদানবের অত্যাচারে তিতিবিরক্ত অভিনেত্রী রূপাঞ্জনা মিত্র ও তাঁর পরিবার। পোষ্যদের শব্দবাজি থেকে বাঁচানোর জন্য শেষপর্যন্ত পুলিশের দ্বারস্থ হন অভিনেত্রী।
ফেসবুক লাইভ করেও শব্দবাজি নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিতে দেখা যায় রূপাঞ্জনাকে। তিনি বলেন, ‘এখন ঘড়িতে রাত ১০.৪০ বাজে। বিকেল ৫টা থেকে ঠিক আমার পাশের বাড়িতে…। (আমার কথা শোনা যাচ্ছে কিনা বলুন, এটা নিয়ে আমি দ্বিতীয়বার লাইভ করছি।) এতটাই আওয়াজ হচ্ছে যে বাড়িতেও কাউকে কোনও কথা বলা যাচ্ছে না। একে অপরের কথাও শুনতে পাচ্ছি না ' এরপরই তাঁর সঙ্গে লাইভে আসতে দে🌟খা যায় স্বামী রাতুলকে। তিনি, ‘এত শব্দদূষণ হচ্ছে, পাটুলি পুলিশ স্টেশনে ফোন করা সত্ত্বেও কেউ ফোন ধরছেন না। ৬ ঘণ্টা ধরে চলছে, ব্যান্ড পার্টি, শব্দবাজি সবই চলছে।’
এরপর রূপাঞ্জনা বলেন, ‘আমরা ৬ ঘণ্টা ধরে বাড়িতে একে অপরের 🐻কথা শুনতে পাচ্ছি না, কথা বলছি না। এটাকে কী বলব! এটা কেমন সেলিব্রেশন! শুধুই শব্দ, শব্দ আর শব্দ।’ লাইভের মাঝেই দেখা গেল অভিনেত্রীর ছেলে রিয়ানকে। সে বলল, ‘মরে যেতে ইচ্ছে করে এসব শুনে…।’ অভিনেত্রী তাঁকে বাধা দিয়𒈔ে বললেন, ‘এইরকম বলে না..’। রূপাঞ্জনা বললেন, ‘বাচ্চাগুলো ভয়ে রয়েছে। বুঝতে পারছেন এখানে কী চলছে!’ সেসময় পোষ্যগুলিকে ভয়ে বিছনায় বসে থাকতে দেখা গেল। কাঁপতে দেখা যায়।