একটা নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছনোর পর বহু গায়🌃কই মিউজিক কোম্পানি, রেকর্ড কোম্পানি সহ মিউজিক লেবেলদের বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ তোলেন। নিজেদের সুবিধার জন্য তাঁদের ব্যবহার করা হয়েছে এমন অভিযোগও করেন। তবে এধরনের সমালোচনার পক্ষপাতী নন উদিত নারায়ণ পুত্র আদিত্য নারায়ণ। আদিত্যর কথায়, যাঁরা এধরনের অভিযোগ করেন, পরে দেখা যায়, ত𝕴াঁরাও গিয়ে ওই একই দলে ভিড়ে যান।
নিজেদের সুবিধার জন্য তাঁদের ব্যবহার করা হয়েছে বলে যা🐓ঁদের অভিযোগ, তাঁদের উদ্দেশ্যে আদিত্যর প্রশ্ন, ‘তাহলে আপনারা ওদের সঙ্গে কাজ করলেনই বা কেন? আপনারা ওঁর গোলামিই বা কেন করেছেন? প্রথমে সুযোগ পাচ্ছিলেন তাই কিছু বলেননি, আর এখন সমস্যায় পড়েছেন, তাই মুখ খুলছেন, নেতিবাℱচক কথাবার্তা শুরু হয়ে গিয়েছে।’
আদিত্য নারায়ণের কথায়, ‘সমস্যা তখনই তৈরি হয় যখন সংখ্যাগরিষ্ঠরা একটি প্রস্তাবে সম্মত হন কিন্তু একজন শিল্পী হয়ত রাজি হলেন না। তখনই কোনও প্রজেক্টের ꦬঅগ্রগতি ব্যহত হয়। তবে এমন কাজ করে ৯৯ জন গায়কের প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করে দিচ্ছেন। ওঁদের পেশাদারিত্ব,সততা, সব বারবাদ হয়ে যা🎉য়।’
একটা গান চূড়ান্ত হওয়ার আগেই ১০জন শিল্পীদের গাইতে বলা হয়, যে অভ্যাসটাও ঠিক নয়। তবে এটাই পরে নিয়মে পরিণত হয়েছে। আদিত্য নারায়ণের প্রশ্ন, ‘ক𓄧িন্তু এর জন্য দায়ী কাকে করবেন? অবশ্যই সেই গায়কদের দায়ী করবেন, যাঁরা আদপে আত্মসমর্পণ করছেন। সকল😼েই যদি নিজেকে সরিয়ে নেন, সাফ জানিয়ে দেন, এই গানটা জন্য সই করালে তবেই গাইবেন, তাহলে এধরনের ঘটনা আর ঘটবে না।’
সঙ্গীতের দুনিয়ায় ঐক্যের বড়ই অভাবা! এপ্রসঙ্গে আদ🦹িত্য নারায়ণ বলেন, ‘এটা হয়েছে প্রয়োজনীয়তার কারণেই। বহু গায়কই বলবেন, আমি গরিব, তাই এটা আমায় করতেই হয়েছে বা গাইতেই হয়েছে। যদিও এই বিষয়টা আমার ন্যায্য বলেই মনে হয়েছে। হয়ত আমি দারিদ্রতা দেখিনি, কখনও টেবিলে খাবার নেই সেটা হয়নি। তবে অনেকের ক্ষেত্রেই এটা ঘটে।’ আদিত্যর বক্তব্য মিউজিক কোম্পানি, রেকর্ড কোম্পানির সঙ্গে সহযোগিতা করতে আমার সমস্যা নেই, আমার বাবাও এটা করেছেন। তবে উভয়ের সমঝো🐟তার মধ্যে দিয়েই উপসংহারে পৌঁছানো প্রয়োজন।