বচ্চন পরিবারকে নিয়ে আলোচনার কোনো কমতি নেই। এমনিতেই অমিতাভ হোক বা অভিষেক, জয়া কিংবা তাঁদের মেয়ে শ্বেতা, কী করছে, কোথায় যাচ্ছে, তা নিয়ে লেখালিখির শেষ নেই। ভুলেᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ গেলে চলবে না ঐশ্বর্য রাইকেও। অমিতাভের বহুরানি ꧋তো বলিউড-হলিউড সব জায়গাতেই পেয়েছেন খ্যাতি। আপাতত এখন শোনা যাচ্ছে, বিবাহবিচ্ছেদ হতে চলেছে ঐশ্বর্য আর অভিষেকের। যদিও বচ্চন পরিবার এখনো এই নিয়ে মুখ খোলেননি।
এরই মাঝে অভিষেকের একটি ভিডিয়ো, সোশ্যাল মিডিয়া ব্🐻যবহারকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। দেখা যাচ্ছে, ফোটোর জন্য পাপারাজ্জিরা ঘিরে ধরতꦗেই, একটু বিরক্ত হন জুনিয়র বচ্চন। তিনি হাত জোড় করে বলে ওঠেন, ‘বাস ভাইয়া, অভি হো গয়া, ধন্যবাদ’।
আরও পড়ুন: কলকাতায় আরজি কর বিতর্ক! মুম্বইতে শর্মিলা-সইফদের সঙ্গে দে♌খা গেল ঋতুপর্ণাকে, সাজলেন লাল শাড়িতে
নীল রঙের একটা হুডি ছিল অভিষেকের গায়ে। সঙ্গে বেইজ রঙের প🎃্যান্ট। বেশ বিরক্ত হয়েই পাপারাজ্জিদ🦋ের দূরে থাকতে বলেন তিনি। এই ভিডিয়ো দেখে এক নেটিজেন মন্তব্য করেছেন, ‘মায়ের থেকে ট্রেনিং নিচ্ছে মনে হয়…’! দ্বিতীয়জন লেখেন, ‘সত্যি এদের সঙ্গে কী করে যে থাকে ঐশ্বর্য রাই! এত বাজে ব্যবহার এদের’।
প্রসঙ্🔯গত, পাপারাজ্জিদের ক্যমেরাবন্দি করা নিয়ে বারবার বিরক🌳্তি প্রকাশ করে খবরে আসেন জয়া বচ্চনও।
আরও পড়ুন: করবা চৌথে 🍃স্ত্রীর পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম📖, বউ শীতলের থেকে বয়সে কত ছোট বিক্রান্ত মাসে?
অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের বꦜিয়♒ের বয়স হয়েছে ১৭ বছর। ২০০৭ সালের এপ্রিল মাসে তাঁরা বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন। এরপর ২০১১ সালে তাঁদের কোল আলো করে আসে একটি ফুটফুটে কন্যা সন্তান। তবে এখন শোনা যাচ্ছে, আরাধ্যাকে নিয়ে নাকি নিজের মা বৃন্দা রাইয়ের কাছে চলে গিয়েছেন ঐশ্বর্য। জলসা ছেড়েছেন অভিষেক-পত্নী।
আরও পড়ুন: করণ জোহরের ধর্মা প্রোডাকশনে টাকা ঢালতে চান জ্যাকলিনের চর্চিত প্রে🔯মি♑ক সুকেশ, ‘আমার ভালোবাসা…’
এদিকে আবার কদিন আগে শ্বশুরমশাই অমিতাভকে জন্মদিনে মিষ্টি শুভেচ্ছা জানান ঐশ্বর্য। লেখেন, 'শুভ জন্মদিন পা, দাদাজি। তুমি ভালো থেকো।' যেই ছবিটা দিয়েছ🐬িলেন, তাতে আরাধ্যার সঙ্গে বিগ বিকে দেখা যাচ্ছিল। দাদু তাকে জড়িয়ে আছে, আর সেও দাদুর বুকে মাথা রেখে পোজ দিচ্ছে। এদিকে, মাসখানেক আগে আবার ছিল জয়া বচ্চনের জন্দিন। এপ্রিলে কিন্তু একটাও পোজ আসেনি রাই সুন্দরীর সোশ্যাল মিডিয়াতে। বরং একটি পুরনো সাদা-কালো ছবি শেয়ার করে অভিষেক লিখেছিলেন, ‘শুভ জন্মদিন মা, অ🌜নেক ভালোবাসা’।