আরজি কর হাসপাতালে ৯ অগস্ট যে নারকীয় ঘটনা ঘটে ♔যায়, তা নাড়িয়ে দিয়েছিল সকলকে। প্রথম দিকে অনেক তারকাই নিজের মুখ বন্ধ রাখলেও, পরে দেখা যায় তাঁরা পথে নেমেছেন। তবে এরই মাঝে একটা নাম বারবার উঠে আসতে থাকে। তিনি হলেন অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য। তিনি বিগত ৩ মাস ধরেই খুব একটা সামনে আসেননি। না তিনি আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদ করেছেন, না তিনি নির্যাতিতার হয়ে বিচার চেয়ে রাস্তায় নেমেছেন, না তিনি কোনো ব্যক্তিগত পোস্ট করেছেন সোশ্যালে। তবে তাতে অবশ্য ট্রোল পিছু ছাড💮়েনি। এমনকী, কিছু তারকাও সরাসরি অনির্বাণের নাম নিয়ে জানতে চান, কেন চুপ এই ‘বুদ্ধিজীবী’।
তবে এবার নিজের নতুন সিনেমা তালমার রোমিও জুলিয়েটের প্রচারে🥀 এসে খুললেন মুখ। স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন, চুপ করে থাকার এই যে সিদ্ধান্ত তিনি তা যথেষ💜্ট ভেবেচিন্তে নিয়েছেন। সঙ্গে বললেন, ‘এই লুপে থাকব না’।
আরও পড়ুন: ‘আমাদের মতো ম𓆉ধ্যবিত্ত ꦫছেলেদের কাছে…’! শাহরুখের জন্মদিন, শুভেচ্ছায় কী লিখলেন কিঞ্জল
আরজি কর নিয়ে কেন চুপ জানতে চাওয়া হলে অনির্বাণ টᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚিভি নাইনকে জানান, ‘সমাজমাধ্যম, সোশ্যাল মিডিয়ার সব কিছু দিয়ে নির্মিত যে লুপ যা প্রায় এক বছরের বেশﷺি সময় ধরে তৈরি হয়েছে, সেটাতে আমি থাকব না।’ সঙ্গে জানান, খুব ঠান্ডা মাথায় বসে দেশ, রাজ্য, শহর, সমাজ, নীতি, রাজনীতি সবকিছু নিয়ে তিনি ভেবেছেন। ভেবেই তাঁর এই সিদ্ধান্ত।
অনির্বাণ আরও জানালেন, তিনি এবার থেকে সিনেমা-সিরিজ করলে, শুধু সেটাই করবেন। আর রাজনীতিও করলে, শুধু সেটাই করবেন। তিনি বুঝে🐓ছেন, বাইট দিয়ে বক্তব্য রেখ꧙ে কোনো লাভ নেই।
আরও পড়ুন: শ্বশুর-শাশুড়ি নন, ইনꦅস্টাগ্রামে মাত্র💞 ১ জনকে ফলো করেন ঐশ্বর্য, আর তিনি বচ্চন পরিবারেরই সদস্য
তিনি আরও বললেন, ‘আরজি করের ঘটনা এবং তারপর হওয়া আন্দোলন স্বতন্ত্র। সামাজিক ভাবে অত্যন্ত গম্ভীর একটি বিষয়। আমার কাজ আমার কাছে স্বতন্ত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। দুটোর তুলনা করছি না। আমি আ𒁏মার কাজ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ফাউ ফুচকার মতো আন্দোলন আর আন্দোলন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ফাউ ফুচকার মতো করে কবে সিরিজ আসছে, এই লুপটাতে আমি থাকতে চাই না।’
বলে রাখা ভালো, অনির্বাণ না এলেও, তাঁর স্ত্রী-নাট্যকর্মী মধুরিমা গোস্বামীকে দেখা গিয়েছিল রাত দখলে। সেখানে স্বামীকে নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি জবাব দিয়েছিলেন, ‘আমি আসলে আমার লড়াই লড়তে নেমেছি। আমি যাঁদের সঙ্গে সহমত পোষণ করেছি, তাঁদের সঙ্গে মিছিলে এসেছি। তবে প্রত্যেকেরই প্রতিবাদের ভিন্ন ভাষা থাকে। আমি রাস্তায় নেমেছি বলেই সকলকে রাস্তায় নামতে হবে এমন নয়। আম꧋ি কাউকে দেখে রাস্তায় নামিনি’।