সালটা ২০০৪, মুক্তি পেয়েছিল, শাহরুখ খান-সুস্মিতা সেনের ﷺসুপারহিট ছিল ‘ম্যায় হুঁ না’। যে ছবির 'তুমসে মিলকে দিলকা যো 🦩হাল', গানটি ছিল সুপার-ডুপার হিট। কাওয়ালি ধাঁচের এই গানটি লিখেছিলেন জাভেদ আখতার। সুর করেছিলেন অনু মালিক। গেয়েছিলেন সোনু নিগম ও অনু মালিক। তবে এই গান নিয়েই সম্প্রতি একটি গোপন কথা ফাঁস করেছেন মিউজিক ডিরেক্টর অনু।
জাভেদ আখতারের লেখা 'তুমসে মিলকে দিলকা যো হাল' গানটির সুর করার সময় ইংরাজি 'চেক দ্যাট', ‘লꦉাইক দ্যাট’ শব্দগুলি জুড়েছিলেন অনু মালিক। আর তাতেই নাকি বেশ বিরক্ত হন জাভেদ আখতার। বিষয়টা বর্ষীয়ান গীতিকারের এক্কেবারেই পছন্দ হয়নি। রেগে গিয়ে সেসময় জাভেদ আখতার বলেছিলেন, ‘কাওয়ালি কখনও এমন হয় নাকি!’ এরপরই এই গানে কাজ করবেন না জানিয়ে দিয়ে বের হয়ে গিয়েছিলেন জাভেদ আখতার। পরে নাকি তাঁকে বুঝিয়ে আবারও ফিরিয়ে আনেন পরিচালক ফারহা খান। তিনি জাভেদ আখতারকে বুঝিয়েছিলেন, আসলে তিনি একটা ফাঙ্কি কাউয়ালি চেয়েছিলেন। যাকে বলে কিনা হালকা চালের কাওয়ালি। আর তাই অনু মালিক জাভেদের লেখার সঙ্গে এধরনের শব্দ জুড়েছিলেন।
আরও পড়ুন-ওভারিতে একাধিক মাংসপিণ্ড, অস্ত্রোপচারে❀র পর কেমন আছেন অনুশা দাণ্ড𝓀েকর?
আরও পড়ুন-ফেܫর বিয়ে করেছেন প্রাক্তন🀅 জামাই মধু মন্তেনা, কী বলছেন নীনা গুপ্তা
ANI-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সম্প্রতি এসব বিষয়েই মুখ খুলেছেন অনু মালিক। তিনি জানান, 'তুমসে মিলকে দিলকা যো হাল' গানটি সেবছর চার্টবাস্টার ছিল, বছরের পর বছর ধরে জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছিল সেই গান। অনু মালিকের কথায়, কাওয়ালির একটা নিজস্ব ঢং আছে, চলন আছে, জাভেদ সাব চমৎকার লেখেন। উনি, আমি, সোনু এবং কাওয়ালি শিল্পীরা, বাই মিলে একটা স্মরণীয় গান তৈরি কর▨ে ফেলি♊।
প্রসঙ্গত, সেই গানের সঙ্গে পারফর্ম করতে দেꦚখা গিয়েছে শাহরুখ খ✤ান, সুস্মিতা সেন, জায়েদ খান এবং অমৃতা রাওকে। গানগুলির সঙ্গে ছবিটিও ছিল সুপার হিট।
তবে মজার বিষয় হল, ‘ম্যায় হুঁ না’-এর তিন বছর পর, এই জাভেদ আখতার-ই ফারহা খানের ‘ওম শান্তি ওম’-এ এর জন্য উর্দু ডিস্কো গান ‘দর্দ-ই-ডিস্কো’র লিখেছিলেন। প্রসঙ্গত, আখতার ১৯৯৬ সা൲লের 'সঙ্গম' অ্যালবামে নুসরত ফতেহ আলি খানের গাওয়া কাওয়ালি ‘শেহের🍸 কে দুকান্দারন’ হল অন্যতম বিখ্যাত গান।