তৃণমূলে যোগ দিলেন আনুষ্ঠানিক ভাবে। আশা🧔, অভিনয়ের ꦕপাশাপাশি দেশ সেবাও করবেন। হঠাৎই এক ভিডিয়ো বদলে দিল সৌরভ দাশের জীবন। যার জেরে নেট মাধ্যমে চলে জোরদার সমালোচনা। কুরুচিকর নানা মন্তব্যের সম্মুখীন হন এই অভিনেতা।
কী ছিল সেই ভিডিয়োয় নিশ্চয়ই আর নতুন করে বলে দিতে হবে না! জন্মদিনে সৌরভ ফ্যান ক্লাবের অনুষ্ঠানে ফোটোর জন্য পোজ দিয়েছিলেন সৌরভ। বাঁ হাতে জড়িয়ে ধরেছিলেন একটি মেয়েকে (পরে জানা গিয়েছিল সে সৌরভের নিজের বোন)। ভিডিয়োর ওপরে গোল করে দেওয়া হয়েছিল একটা অংশ, তাঁর হাতের অবস্থান বোঝানোর জন্য। দেখা যাচ্ছিল 🍌মহিলার বুকের ওপর রয়েছে সৌরভের হাত।
এরপর সোশ্যাল মিডিয়ায় শুধু সৌরভকে নয়, তাঁর মা ও বোনকেও কুরুচিকর মন্তব্যের মুখে পড়তে হয়। অশলীল বার্তায় উপচে পড়চে শুরু করে সৌরভের জীবনের সঙ্গে ওতোপ্রতোভাবে জড়িত ওই দুই নারীরജ মেসেজ বক্স। মাতৃ দিবসে তারই জবাব দিলেꦉন সৌরভের মা। একটি ভিডিয়ো পোস্ট করে ‘হেটার্স’দের কড়া জবাব দিলেন তিনি।
ইনস্টায় মায়ের সঙ্গে তৈরি করা এই ভিডিয়ো শেয়ার করে স🐼ৌ🍰রভ লিখেছেন,
‘Happy Mother’s Day মা। একটাই কষ্ট । তোমায় খুব কম হাসাতে পারলাম । ছোটবেলা থোক আজ পর্যℱন্ত । সে নিজের দোষ হোক বা অন্যের… তুমি আমার কাছে সবথেকে মূল্যবান। একদিন তোমাকে আমি খুশি করবই।’
সঙ্গে টিভি নাইন বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জানালেন, ‘মা যদি সেদিন না আগলাত তাহলে হয়তো এত দিনে আমি সুশান্ত সিং রাজপুত হয়ে যেতাম। লোকে বলে না, ভীতুরা আত্মহত🍷্যা করে, আমি ভীতু বলে আত্মহত্যা করতে পারিনি।’
সৌরভ আরও বলেন, ‘‘ঘটনাটা ঘটে আমি ফোন বন্ধ রেখেছিলাম। হ্যাঁ, ভেঙে পড়েছিলাম আমি। কেউ ছিল না পাশে এক ওই পরিবার ছাড়া। মা ছাড়া। বাবা-বোন ছাড়া। ফ্যান ক্লাবের যে ছেলেগুলো আমার হয়ে কথা বলেছিল ওদেরকেও ডেকে ডেকে মারা হচ্ছিল। ঘটনার কয়েক দিন পর বাবা একটা মেসেজ করেছিল আমায়, “বুবান তুই একদম এসবে কান দিস না, তুই শুধু তোর চরিত্𝕴রগুলোতেই মনটা দে। তোর এক একটা চরিত্র কিন্তু আমার এক এক বছর করে আয়ু বাড়ায়।" আর মা? আরও আগলে রেখেছিল সে সময়।’’