ভোটে না জিতলেও দলের অন🗹্দরে বেশ বড়সড় দায়িত্ব পেয়েছেন সায়নী ঘোষ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে এত বড় সম্মান পেয়ে বেশ খুশি অভিনেত্রী। গত শনিবারই অভিষেকে বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছেড়ে যাওয়া পদে বসানো হল অভিনেত্রী-রাজনীতিবিদ সায়নী ঘোষকে। যুব তৃণমূলের সভাপতি পদ এখন থেকে তিনিই সামলাবেন।
সকলে তাঁকে যতই সাবাশি দিক, যতই ভালোভালো কথা বলুক, নিজের লক্ষ্যে স্থির তিনি। 𒐪বর্ত🌺মানে তাঁর পাখির চোখ এখন তিন বছর বাদের লোকসভা নির্বাচন। যেখানে যুব সমাজ একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে সরকার নির্বাচনে। আর যুব তৃণমূলের সভানেত্রী হিসেবে তাঁর দায়িত্ব থাকবে রাজ্যের সমস্ত যুবসমাজকে দলের দিকে টেনে আনা। দলের বার্তা সকল ‘যুব’-র কাছে পৌঁছে দেওয়া।
প্রসঙ্গত, তৃণমূলের যুব সভানেত্রী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার ঠিক আগের দিন সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি সেলফি পোস্ট করে সায়নী লিখেছিলেন, ‘যদি আমি কোনওদিন💙 মাথা নীচু করি, তবে তা শুধুমাত্র আমার জুতোর দিকে তাকানোর জন্য করব।’ আর সায়নীর পোস্ট করা এই ছবিতেই মন্তব্য করেছেন বিজেপির সদস্য রিমঝিম মিত্র। লিখেছেন, ‘বন্ধু, খুব মন দিয়ে কাজ কর’। সঙ্গে অনেকগুলো ‘লাভ’ ও ‘কিস’ স্মাইলি। তবে কি সায়নীকে এত বড় পদের দায়িত্বে দেখে মন বদল হল রিমঝিমের। তিনিও তৃণণূলে নাম লেখানোর কথা ভাবছেন। না কি, এটা নিছকই সৌজন্য!
প্রসঙ্গত, রিমঝিম আর শ্রীলেখা মিত্রের মধ্যে সমস্যা বেশ কিছুদিন ধরেই চর্চায়। কিছুদিন আগে রিমঝিমের করা একটি ফেসবুক কমেন্টের স্ক্রিনশট নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শেয়ার করেছিলেন শ্রীলেখা। যেখানে তাঁকে ‘থলথলে বউদি’ বলে কটাক্ষ করেছি⛎লেন রিমঝম। সেজন্য অভিনেত্রীকে সহবতের পাঠ শেখান নাট্য ব্যক্তিত্ব সুজয়প্রসাদও। যদিও এনিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি রিমঝিম।