কৃষ্ণসার হরিণ শিকার মামলা এবং অস্ত্র আইন ꦅমামলায় সোমবার যোধপুর জেলা আদালত বলিউড তারকা সলমন খানকে ২৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আদালতে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দিল। 🅺আজ এই মামলার শুনানিতে হাজির হওয়ার কথা ছিল সলমনের। তবে করোনার কারণ দেখিয়ে সলমনের আইনজীবী, হস্তিমল সারশ্বত জানান সশরীরে হাজিরা দিতে পারছেন না সলমন। বিচারক রাঘবেন্দ্র কচ্ছবাহ আজের শুনানি স্থগিত করে দেন, এবং সলমন খানকে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বরের শুনানিতে আবিশ্যিকভাবে হাজিরার নির্দেশ দেন।
সারশ্বত সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা অনুরোধ জানিয়েছিলাম করোনা কালে যদি সলমন খান নিজে শরীরে হাজি♚রা না দিলে চলে, কিন্তু মাননীয় আদালত ওঁনার উপস্থিতি আবশ্যিক বলে জানিয়ে দিয়েছেন’।
এর আগে ২০১৮ সালের ৭ মে যোধপুরের জেলা ও সেশন কোর্টে (গ্রামীণ) কৃষ্ণসার হরিণ 🥃শিকার মামলায় উপস্থিত হয়েছি🌌লেন সলমন।
এর আগে ২০১৮ সালের ৫ এপ্রিল, যোদপুর জেলা আদালতের প্রধান জুডিসিয়্যাল ম্যাজিস্ট্রেট সলমনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন দুটি কালো হরিণ শিকারের জন্য। সিজিএম আদালতের তরফে ১০ হাজার টাকা জরিমানা নির্দেশ দেওয়া হয় সলমন খানকে। ওয়াইল্ড লাইফ প্রোটেকশন আইনের আওতায় দোষী সাব্যস্ত হন সলমন খান। এরপর জেলা এবং সেশন আদালত সেই রায় খারিজ করে দেয় ঠিক দু দিন পর- ৭ এপ্রিল। এ🔯বং জামিনে মুক্তি দেওয়া হয় সলমন খানকে।
১৯৯৮ সালে হাম সাথ সাথ হ্যায় শ্যুটিং চলাকালীন সলমনের উপর কৃষ্ণসার হরিণ শিকারের অভিযোগ রয়েছে। যোধপুরের নিকটবর্তী কঙ্গনি গ্রামে দুটি কালো হরিণ শিকারের অভিযোগ করেছে ভাইজানের উপর।𝔍 ১৯৯৮ সালে ১-২ অক্টোবরের মধ্যে এই ঘটনা বলে অভিযোগ।
সইফ আলি খান, সোনালি বেন্দ্রে, তাবু, এবং নীলমও এই ঘটনায় অভিযুক্ত ছিলেন। তবে সলমন খানের অন্য কো-স্টারদের বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ না থাকায়, তাঁদের আগেই এই মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়🐟া হয়েছ🔴ে।