সোমবার গওহর খানের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করল বৃহন্মুম্বই🔜 পুরসভা। করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসবার পরেও নিয়ম লঙ্ঘন করায় বিএমসির নিশানায় নায়িকা। এদিন সকালে এফআইআরের𒀰 কপি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করলেও, অভিনেত্রীর নাম প্রকাশ্যে আনেনি বিএমসি। পরে বিএমসির আধিকারকিরা সংবাদমাধ্যমকে গওহরের নাম নিশ্চিত করে।
ভারতীয় দন্ডবিধির ১৮৮,২৬৯,২৭০ ধারা অনুযায়ী মামলা দায়ের করা হয়েছে অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে। দোষ🍸 প্রমাꦅণিত হলে ২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড এবং জরিমানা কিংবা উভয় ধার্য করা হতে পারে।
সূত্রের খবর, করোনা পসেটিভ হওয়ার পরেও শ্যুটিংয়ের জন্ꦐয বাড়ির বাইরে বেরিয়ে ছিলেন গওহর খান। টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে বিএমসির সহকারী মিউনিসিপ্যাল কমিশনার বিশ্বাস মোটে জানান, ‘আমাদের কর্মীরা গত ১১ মার্চ গওহর খানের বাড়িতে গিয়েছিল এবং তিনি লিখিত সম্মতি জানান যে বাড়ির বাইরে বার হবেন না। কিন্তু আমাদের কাছে অভিযোগ আসে উনি বাইরে বেরিয়েছেন এবং নিজের ও অন্যদের জীবনে বিপদ ডেকে আনছেন’। রবিবার রাতে গওহরের বাড়িতে ফের বিএমসির কর্মীরা পৌঁছালে তাঁর স্বামী জায়েদ দরবার জানান, নায়িকা সংলগ্ন অপর কোনও ফ্ল্যাটে থাকছেন। যদিও বিএমসির তরফে গওহরকে সরকারি নিভৃতবাসে রাখবার ব্যবস্থা করা হচ্ছে, এবং নায়িকা যাঁদের সংস্পর্শে এসেছেন তাঁদেরও কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বলা হয়েছে।
এদিন বিএমসির তরফে টুইট বার্তায় জানানো হয়, ‘শহরের সুরক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে🅷 কোনওরকম আপোস নয়! বিএমসি এক বলিউড অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে পসিটিভ হওয়া সত্ত্বেও কোভিড-১৯ বিধি লঙ্ঘন করায়’।
পুরসভার তরফে জানানো হয়, নিয়ম সকলের জন্যই সমান এবং প্রত্যেক নাগরিককে সেই নিময়বিধি মেনে চলছে হবে যাতে সহজে এবং দ্রুত করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে 🐼আমরা জিততে পারি।
মহারাষ্ট্রে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা এখনও নিয়ন্ত্রণে নয়। নতুন করে করোনা থাবা বসাচ্ছে বাণিজ্য নগরীতꦯে। গত শনিবারই মুূখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে জনগণকে সচেতন করে বলেন, অতিমারীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এই উদাসীন আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। পুনে সহ মহারাষ্ট্রের বেশ কিছু জেলায় আংশিক লকডাউন জারি করতে বাধ্য হয়েছে প্রশাসন।