অসুস্থ বর্ষীয়ান অভিনেতা দীপঙ্কর দে। শুক্রবার গভীর রা𒊎তেই তাঁকে বাইপাস সংলগ্ন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ভর্তি করা হয় আইসিইউতে। বাড়িতেই আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন। আর দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে যান স্ত্রী, অভিনেত্রী দোলন রায়।
দোলন জানিয়েছিলেন হঠাৎই সুগার ফল করে। প্রচণ্ড ঘামচতে শুরু করেছিলেন দীপঙ্কর। পুরো ভিজে যান। তবে এখন অনেকটাই সুস্থ। এর আগেও দীপঙ্করের অসুস্থতায় ঢাল হয়ে 𝐆থাকতে দেখা গিয়েছে দোলনকে।
টিভি নাইন বাংলাকে দোলন জানান, ‘হঠাৎ দীপঙ্ক অসুস্থ হয়ে পড়ে। ঘামতে থাকে, ভিজে যায়। এমন অবস্থায় বাড়িতে রাখা আর ঠিক মনে করিনি। হাসপাতালে তাঁর সব প্যারামিটার্সই পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। মোটামুটি সব ঠিকই আছে। চিকিৎসকদের উপর ভরসা রাখছি।’ আরও পড়ুন: তেজস চলল না হলে, এবার꧃ ভোটে দাঁড়াতে চান কঙ্গনা! দ্বারকা গিয়ে করলেন বড় ঘোষণা
বিয়ে না করেই বহু বছর একসঙ্গে কাটিয়েছেন তাঁরা। তবে শেষপর্যন্ত ২০২০ সালে আইনি বিয়ে করেন দীপঙ্কর দে। বিয়ের পরদিনও হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছ𒉰িল দীপঙ্করকে। যা নিয়ে মুচমুচে গল্প বানানো হয়েছিল সেই সময়। দুজনের বয়সের পার্থক্য ২৬ বছরের। তাঁদের বয়সের এই ফারাক নিয়ে কম কটাক্ষ আসেনি চারদিক থেকে।
দাদাগিরিতে যখন বউকে নিয়ে এসেছিলেন দীপঙ্কর, তখন সৌরভের প্রশ্নের উত্তরে বউকে খুশি রাখার মন্ত্র হিসেবে বলেন, ‘তেমন কিছু নয়, একটু বেড়াতে নিয়ে যাওয়া, দেশে-বিদেশে ঘুরে বেড়ানো।’ আরও পড়়ুন: শাহরুখের জন্মদিনে এসেছিলেন সলমন! মুখ লোকা🍸নো ধোনির পিছনে, সঙ্গে বিশেষ কেউ
কদিন আগেই কন্যাশোকে জর্জরিত হন। মারা যায় দীপঙ্করের মেয়ে বৈশালী কুরিয়াকোস। ভুগছিলেন হৃদরোগে। বাইপাসের ধারের এক হাসপাতালে ভর্তি করে চলছিল চিকিৎসা। সেখানেই প্রাণ হারান তিনি। মৃত্যুর সময় বয়স হয়💟েছিল মাত্র ৫২।
সেই সময় দোলন জানান, ‘মেয়েকে হারিয়ে স্বাভাবিকভাবেই খুব কষ্টে আছে। আমিও শ্যুটিং 🀅থেকে ছুটি পাচ্ছি না। আপাতত ও কাজ বন্ধ রেখেছে। বাড়িতেই আছে কটা দিন। ওকে দেখে কষ্ট হᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚচ্ছে নিজেরই। সামনে দাবাড়ু-র শ্যুট শুরুর কথা। তাতে ভালো হবে। কাজের মধ্যে ডুবে থাকবে কটা দিন।’