শোভন গঙ্গোপাধ্যায় ও সোহিনী সরকারের রূপকথার বিয়ে সম্পন্ন হয় ১৫ জুলাই সোমবারে। উলটো রথের দিন চার হাত এক হয়। এক বছরের ভালোবাসার সফরে লাগল নতুন রং। সম্পর্ক পেল নতুন নাম। খুব সামান্য অতিথি নিয়ে বিবাহ বনꦬ্ধনে আবদ্ধ হলেন শোভন-সোহিনী। দাদার বিয়েতে বেশ জমিয়ে অংশ নিয়েছেন দীপ্সিতা ধর।
দীপ্সিতাꦆকে বিয়েতে পাওয়া গিয়েছিল বেশ ফুরফুরে মেজাজে। বিয়ের সকালে বউদির নির্দেশ মেনে নিজেকে সাজিয়েছিলেন হলুদ শাড়িতে। সেই ছবি আগেই ভাগ করে নিয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়াতে। এবার বাম-নেত্রীর ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে দেখা পাওয়া গেল বিয়েতে দাদা-বউদিকে দেওয়া উপহারের এক ঝলক।
আরও পড়ুন: রিল বানাতে গিয়ে ভয়ঙ্কর মৃত্যু! জলপ্রপাতে পড়ে গেল ২৬🔜 বছরের মহিলা ইনফ্লুয়েন্সার
ঘরোয়া বউভাতে সোহিনী-শোভনের হাতে 𒈔উপহার তুলে দেন দীপ্সিতা। ছবিতে দেখা গেল দুটি চেয়ারে পাশাপাশি বসে আছেন নব দম্পতি। আর হাতে ধরে আছেন একটি ফোটোফ্রেম। তবে ভিতরে রয়েছে একটি পেইন্টিং। যেখানে ফুটে উঠেছে শোভন আর সোহিনীর মুখ। তবে দীপ্সিতার আঁকা নয় এটি, নির্মাতার নাম ট্যাগ করে দিয়েছ🐬েন তিনি পোস্টে। ছবিখানা সৌরিন দাসের।
দেখুন দীপ্সিতার সেই ইনস্টাগ্রাম পোস্ট-
বাওয়ালির ফার্মহাউজে বিয়ে করেন শোভন আর সোহিনী। বিয়ের দিন সকালে হওয়া গাಞয়ে হলুদের ছবি এখনও অবশ্য প্রকাশ্যে আনেননি তাঁরা। তবে রাতে ছিল রেজিস্ট্রি, আংটি বদল, মালাবদল ও সিঁদুর দান। ১৫ তারিখ গোটা দিনটা সেখানে কাটিয়ে ১৬ তারিখ সোহিনীর গৃহপ্রবেশ হয় শোভনের বাড়িতে।
আরও পড়ুন: মুম্বইয়ের পালি হিলে নতুন ফ্ল্যাট কি𒆙নলেন কেএল রাহুল-আথিয়া শেট্টি, কত খরচ ♋পড়ল?
শ্বশুরবাড়িতে ঘোমটা মাথায় অভিনেত্রীকে দেখে ইতিমধ্যেই মুগ্ধ হয়েছেন তাঁর অনুরাগীরা। এরপর ১৭ তারিখ বুধবার ছিল দম্পতির ঘরোয়া বউভাত। ♍এদিন গোলাপি রঙের একটি শাড়ি পরেছিলেন সত্যবতী। আর শোভনের গায়ে ছিল সাদা পঞ্জাবির সঙ্গে গোলাপি রঙেরই জহরকোট।
আরও পড়ুন: ‘ডিভোর্স সোজা নয়…’, বিচ্ছেদ ভাবনা ঘিরে ধরেছে অভিষেককে, ঐশ্﷽বর্যর সংসারে চিড়!
শোভন-সোহিনীর প্রেম
এর আগেও ভালোবাসা এসেছে শোভন-সোহিনীর জীবনে। যদিও তা পূর্ণতা পায়নি। কিন্তু এবার যেন ভালোবাসার টানই ছিল আলাদা। যিশু সেনগুপ্তের বাড়িতেই হয়েছিল যার সূত্রপাত। এরপর শোভনের ইনস্টাগ্রাম থেকে টুকটাক প্রমাণ মিলছিল প্রেমের। বছর𓂃ের শুরুতে দুজনে উড়ে গিয়েছিল স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলিতে ছুটি কাটাত🐠ে। শোনা যায় বরফের মাঝেই দুজনে আংটি বদল করেন। সেই সময় একই লোকেশন থেকে একই সময়, আলাদা-আলাদা ছবি দিয়ে জল্পনা আরও বাড়িয়েছিলেন তাঁরা।
ছুটি থেকে ফিরেꦕ একাধিক সাক্ষাৎকারে শোভনকে নিয়ে সোহিনীকে প্রশ্ন করা হলে জবাব এসেছিল, আগের সম্পর্কগুলো থেকে তিনি শিখেছেন, খুব বেশি তাড়াহুড়ো করা ঠিক নয়। তবে নিশ্চিত করেছিলেন, সুখে আছেন, ভালো আছেন। আর সেই সুখই ধরা পড়ল বিয়ের সময় সোহিনী-শোভনের চোখেমুখে।