‘নাটু নাটু’র অস্কার জয়ের আনন্দে ভাসছে গোটা দেশ। প্রথম কোনও ভারতীয় প্রয়োজনা সংস্থার আও🦩তায় তৈরি ছবি অস্কারের মঞ্চে পুরস্কৃত হয়েছে, নিঃসন্দেহে এটা বড় পাওয়া গোটা দেশের। এর মাঝেই এই তেলুগু গানকে নিয়ে আলটপকা মন্তব্য করে বসলেন অভিনেত্রী অনন্যা চট্টোপ𓆏াধ্যায়।
এই বছর অস্কারের দৌড়ে ছিলেন বাঙালি পরিচালক শৌনক সেনও। তাঁর তথ্যচিত্রের হাত থেকে পুরস্কার ফসকে গিয়েছে তবে ‘নাটু নাটু’ আর ‘দ্য এলিফ্যান্ট হুইস্পারার্স'-এর অস্কার জয় কম বড় পাওয়া নয় বাঙালির কাছেও। সোশ্য়াল মিডিয়ায় সেই গর্বের কথা ফলাও করে লিখেছেন সকলেই। পিছিয়ে ছিলেন না টলি ইন্ডাস্ট্রির তারকারাও। এর মাঝেই আচমকা অনন্যা চট্টোপাধ্যায়ের ম💃নে প্রশ্ন, ‘নাটু নাটু নিয়ে এত গর্ববোধ কীসের?’ সেই নিয়ে সমালোচনা আর বিতর্কের ঝড়।
রিহানা-লেডি গাগাদের মতো আন্তর্জাতিক পপ তারকাদের পিছনে ফেলে ৯৫তম অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডের মঞ্চে সেরাꦐ মৌলিক গান নির্বাচিত হয় ব্লকবাস্টার ছবি ‘RRR'-এর সারা জাগানো গান ‘নাটু নাটু’। যেখানে শুধু ইন্ডিয়া নয়, নাচছে গোটা বিশ্ব। সুরকার এমএম কিরবানি, চন্দ্রবোসদের জন্য ডলবি থিয়েটারে উঠে দাঁড়িয়ে হাততালি দিয়েছেন লেডি গাগার𝄹 মতো শিল্পী। কিন্তু বাঙালি অভিনেত্রী অনন্য়ার শ্লেষাত্মক স্টেটাস এই জয়কে নিয়ে।
সোমবার গভীর রাতে ফেসবুকের দেওয়ালে ‘আবহমান’ অভিনেত্রী লেখেন, ‘আমি বুঝি না, ‘নাটু নাটু’ নিয়ে কি সত্যি গর্ববোধ করতেই হবে? আমরা কোথায় যাচꦅ্ছি? সবাই চুপ করে আছেন কেন? আমাদের সংগ্রহশালায় এটাই কি একমাত্র সেরা? ক্ষোভ জাগে।’ এক কথায় ‘নাটু নাটু’র শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে🌳 প্রশ্ন তুললেন অনন্যা। অভিনেত্রীর এই বয়ানের সঙ্গে অনেকেই সহমত, তবে বিরোধিতা করার লোকও কম নয়।
একজন অনন্যার সাপোর্টে লেখেন, ‘এই গানটি অস্কার জিতেছে শুনে আমার মাথায় প্রথম প্রশ্নটি এসেছিল, এটা কি গান?’ অন্যদিকে কটাক্ষের সুরে অপর এক নেটিজেন লেখেন, ‘সমালোচনা বন্ধ করুন এবং দয়া করে ভালো সিনেমা তৈরি করুন। আপনার সহকর্মীদের ৬৫𝓀 শতাংশ-এরও বেশি রাজনীতিতে যোগ দিয়েছেন, যার মধ্যে ২৫ শতাংশ অর্থ পাচার এবং অন্যান্য অভিযোগে অভিযুক্ত।’