সৌরভ-ডোনার খুনসুটি ‘দাদাগিরি’র মঞ্চে বহুবার দেখেছে দর্শক। ডোনা সশরীরে হাজির না থাকলেও ওতোꦏপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকেন এই গেম শো-এর সঙ্গে। ‘দাদাগিরি’র স্টেজে ডোনার প্রসঙ্গে উঠলেই সৌরভের শরীরী ভাষাই বদলে যায়। বউকে নিয়ে একাধিক সিক্রেট সঞ্চালক সৌরভ ফাঁস করেছেন এই মঞ্চে, আবার উলটোটাও ঘটেছে▨।
সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় যে খাদ্যরসিক সে কথা কারুর অজানা নয়। তাই সব𓃲ারই ধারণা ‘দাদা’র জন্য রান্নাঘরে সুস্বাদু নানান পদ রান্না করেন ডোনা বৌদি। ডোনার রান্না করা সবচেয়ে কোন খাবারটা ভালো লাগে সৌরভের? একবার দাদাগিরি'র মঞ্চে এমনই প্রশ্ন সঞ্চালক মশাইয়ের কাছে রেখেছিলেন অভিনেত্রী ঋদ্ধিমা ঘোষ। এই ধরণের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া থেকে বরাবরই বিরত থাকেন সৌরভ। কিন্তু ঋদ্ধিমার আবদার ফেরাননি দাদা। কিন্তু সব্যসাচী চক্রবর্তীর পুত্রবধূর কাছে নিজের সাংসারিক জীবনের যে সিক্রেট ফাঁস করেছিলেন তাতে সবার চোখ ছানাবড়া হয়ে গিয়েছিল।
উত্তর দেওয়ার আগে সৌরভ জানতে চান, তিনি কি সত্যিটা বলে দেবেন? ঋদ্ধিমার সম্মতি পেয়ে সৌরভ অকপটে বলে উঠেন, ‘ডোনা রান্না করলে তো বলবꦗ’। সৌ🎃রভের এই গুগলিতে সবাই ‘ক্লিন বোল্ড’। সৌরভ নিজেও বলেন, তিনিও ‘কোনওদিন ওই পাঠশালায়’ (রান্নাঘরে) যাননি। কথা প্রসঙ্গে আরও মজাদার তথ্য ফাঁস করেন মহারাজ।
সৌরভ বলেন, একদিন সকালে 🍷খবরের কাগজে ডোনার ছবি-সহ রান্না নিয়ে লেখা প্রকাশিত হয়েছিল। প্রথমে সংবাদমাধ্যমে স্ত্রীর ছবি দেখে সৌরভ ভেবেছিলেন হয়ত নাচ নিয়ে কোনও লেখা বার হয়েছে। কিন্তু পড়তে বসে তো চোখ কপালে মহারাজের। ডোনা রান্নার রেসিপি দিয়꧟েছেন, সঙ্গে তাঁর রাঁধা সুস্বাদু সব পদের ছবিও ছাপা হয়েছে। ঘটনাচক্রে সেই সময় বাড়িতে ছিলেন না ডোনা। সৌরভ তাঁর পরিচারিকাকে ডেকে সত্যিটা জানতে চান।
রান্নার মাসি সরল মনে বলেন, এক সাংবাদিক বাড়িতে এসেছিলেন এবং তাঁকে বৌদি এইসব বলেছেন। তবে বৌদিকে সব বলেটা কে দিল? আর൲ রা🍬ন্না কে করল? এক গাল হেসে রান্নার মাসি বলেন, ‘কেন আমি বৌদিকে সব বলে দিয়েছি’। সবটা শুনে হাঁ হয়ে যান সৌরভ।
সবশেষে সৌরভ য🦋োগ করেন, ‘তাই ডোনা যদি কোনওদিন রান্নাঘরে ঢোকে তা🍨হলে বলব ওর হাতের কোন রান্না আমার ফেবারিট’।