হেমা মালিনী ও ধর্মেন্দ্র-কন্যা এষা দেওল খুব সম্প্রতি ডিভোর্স নিয়েছেন তাঁর হিরে ব্যবসায়ী স্বামীর কাছ থেকে বিচ্ছেদের খবর সবার কাছে বড় চমক নিয়ে এসেছিল। খুব সম্প্রতিই ১২ বছর💎ের বিবাহিত জীবন ছেড়ে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা। তাঁদের দুটি কন্যা সন্তানও আছে একসঙ্গে।
আইনি বিচ্ছেদ সম্পর্কে এষা ও ভরত ৭ 🧸ফেব্রুয়ারি, ২০২৪-এ তাঁরা একটি আনুষ্ঠানিক বিবৃতি জারি করেছিল। বিবৃতিতে সবাইকে এই সময়ে তাঁদে෴র গোপনীয়তা রক্ষার অনুরোধ করা হয়েছিল। তবে বিচ্ছেদের কারণ সম্পর্কে কোনও পক্ষই প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি।
আরও পড়ুন: ঠো𝓰ঁট সার্জারি নিয়ে বিতর্কের পর হঠাৎ প্রকাশ্যে আয়েশা টাকিয়া, কতটা বদলেছেন তিনি!
নানা ধরনের জল্পনা চলছে এষা-ভরতের ডিভোর্স নিয়ে। তবে সেসবের মধ্যেই হেমা-কন্যার একটি পুরনো সাক্ষাৎকার ভাইরাল হয়েছে। যেখানে তিনি স্মরণ করেছেন যে, কীভাবে তিনি একদিন❀ হঠাৎই ভরত তখতানির কাছ থেকে 𝕴ফোন নেওয়া বন্ধ করেছিলেন। কারণ বিরক্ত লাগছিল তাঁর।
সাক্ষাৎকারটি ভরত তখতানি এবং এষা দেওলের বিয়ের ভিডিয়ো থেকে নেওয়া। যেখানে নব দম্পতি তাঁদের প্রেমের গল্পের বর্ণনা করছিলেন। ভিডিয়োতে এটি প্রকাশ করা হয়েছিল যে, ভরত এবং এশা উভয়ই বন্ধু ছিল শৈশব থেকে। কিন্তু কিছু ভুল বোঝাবুঝির কারণে তারা আলাদܫা হয়েছিলেন। এবং দী൩র্ঘ ১০ বছর পর তাঁদের ফের যোগাযোগ হয়।
আরও পড়ুন: ডালহৌসি-নিউটাউনের পর নন্🌌দিনীর তৃতীয় দোকান উত্তর কলকাতাতেই, 🌳এবার কোথায় যেতে হবে
ভিডিয়ো🤪তে বলা হয়েছিল যে, এশা আর🌠 ভরতের রোম্যান্স শুরু হয়েছিল যখন তাঁরা স্কুল পড়ুয়া। সেইসময় দুজনে একসঙ্গে ড্রাইভে গিয়েছিলেন। আর তখন ভরত ধরার চেষ্টা করেছিল এশা-র হাত। যা বেশ বিরক্ত করেছিল অভিনেত্রীকে। এষা এই একই ভিডিয়োতে প্রকাশ করেছিলেন যে, তিনি সেই ঘটনার পর ভরতের কল নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন এবং এভাবেই তারা যোগাযোগ হারিয়ে ফেলেন। অবশেষে, সেই ঘটনার ১০ বছর পর, আবার দেখা হয় ভরত আর এশার। আর হারিয়ে যাওয়া প্রেমও ফিরে পান।
আরও পড়ুন: কলকাতার নাম🎉ি চাইনিজ রেস্তোরাঁয় ছিল সৌরভ-ডোনার প্রথম ডেট! দেবা-দেবী গেছিলেন কোথায়
হেমা-কন্যাকে বলতে শোনা গিয়𝔉েছিল, দ্বিতীয় ইনিংসের সময় কীভাবে ভরত আগে অনুমতি নিয়েছিলেন, আর তারপরে হাত ধরেছিলেন এষার!
শোনা যাচ্ছ𒈔ে, বিগত কয়েকমাস ধরেই আলাদা থাকছিলেন এষা আর ভরত। এমনকী, হেমা মালিনির জন্মদিনেও গায়েব ছিলেন তাঁর জামাই। ডিভোর্স নিয়ে জলꦉ্পনা চারদিকে মাথাচাড়া দিতেই আসে যৌথ বিবৃতিখানি। দুই মেয়ে রাধ্যা ও মিরায়াও রয়েছে মায়ের সঙ্গেই। হেমা মালিনী তাঁর মেয়ের সিদ্ধান্তকেই সমর্থন করেছেন।