নেটফ্লিক্লে ফ্যাবুলাস লাইভস অফ বলিউড ওয়াইভসের নতুন সিজনে মাহিপ কাপুরকে বলতে শোনা গে🤡ল অভিনেতা-বর সঞ্জয় কাপুর বিয়ের একদম প্রথম দিকে তাঁকে ঠকিয়েছিলেন। সোহেল খানের প্রাক্তন-স্ꦅত্রী সীমা সজদের সঙ্গে কথা প্রসঙ্গে তিনি বলেন বসেন এই কথা। মাহিপ আর সঞ্জয়ের বিবাহিত জীবন ২৫ বছরের। তাদের মেয়ের নাম শানায়া আর ছেলের নাম জাহান।
‘তুমি জান সীমা আমাদের বিয়ের একদম প্রথম দিকে সঞ্জয় হঠকারিতা করে ফেলেছিল। আমি শানায়াকে নিয়ে বেরিয়ে এসেছিলাম। নিজের জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কিন্তু তখন আমার কাছে একটা সদ্যোজাত বাচ্চা। একইভাবে মহিলা হিসেবে, মা হিসেবে আমার সন্তানই আমার ফার্স্ট প্রায়োরিটি ছিল তখন। আমি আমার মেয়েকে অসাধারণ বাবা দিলাম, যেটা সত্যি ও। আমি নিজেকেও দিলাম সুযোগ। এখন যখন পিছন ফিরে তাকাই আর ভাবি তখন যদি বিয়েটা ভেঙে দিতাম, তাহলে সারা জীবন আমাকে আফশোস করতে হত। কারণ যখন সন্তানরা আমার বাড়ি ফেরে, বর আমার বাড়ি ফেরে, তখন ওটা ওদের অভয়ারণ্য হয়ে যায়। ওদের একটা শান্তির প্রয়োজন। আর আমার মনে হয় সঞ্জয় ওটা আমাকেও দেয়।’, বললেন মাহিপ। আরও পড়ুন: বুকে এক টুকরো কাপড়, নিম্নাঙ্গে স্কার্ফ, সমুদ্রপ💦াড়ে লাস্যময়ী নুসরত জাহানকে নিয়ে চর্চা
এরপর ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে আসে স্বীকারোক্তি। বলেন, ‘আমি যܫে কোনও মূল্যেই আসলে চেয়েছিলাম আমাদের বিয়েটা টিকিয়ে রাখতে। নিজের ও নিজের সন্তানদের জন্য খুব স্বার্থপরভাবে সেটা আমি করেছি। এটা কিন্তু কোনও আপস নয়। এটা নিজের জন্য করেছি।’ আর
এরপর সীমা যখন মাহিপকে প্রশ্ন করেন, তিনি কি সঞ্জয়কে ক্ষমা করে দিয়েছেন সে ‘হঠকারিতা’র জন্য, উত্তর আসে, ‘১০০ বছর আগে কী হয়েছিল সেটার জন্য? &nbs൲p;হ্যাঁ অবশ্যই। আমি তোমাকে বলতে চাই আমরা দুজনেই কৃতজ্ঞ যে আমরা মুভ অন ꦅকরে গিয়েছি। বিয়ে হল ধূসর একটা রং। আর আমি এটা জানি ওর জন্য বিয়েটা চিরজীবনের।’
মাহিপ আরও একবার ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে বলেন, ‘দুজন দুজনকে একাধিকবার ক্ষমা করেছি আমরা একাধিক সময়ে। আমি জানি ও অনেকবার চেয়েছে আমাকে ছুড়ি দিয়ে মারতে। একসঙ্গে এই পথ চলা আমাদের ভিতর থেকে বড় করেছ🐓ে। আমাদের মজবুত করেছে।’