চলে গেলেন বিনোদন দুনিয়ার ফের একটা উঠতি প্রাণ। মাত্র ২১-এই সব শেষ। ক্যানসার, ব্রেন টিউমার, শরীরে একের পর এক জটিল ব্যাধির থাবা। আর লড়াই চালিয়ে যেত🌳ে পারলেন না, চলে গেলেন ব্রিটিশ গায়িকা ফায়ে ফ্যান্টারো। গান নিয়েই কে♊রিয়ার শুরু করেছিলেন, তবে চালিয়ে যেতে পারলেন না, ফায়ে। শনিবার নিজের বাড়িতেই মৃত্য়ু হয় এই তরুণ প্রাণের। তাঁর মৃত্যুর খবর জানান গায়িকার মা প্যাম ফ্যান্টারো।
মাত্র ৮ বছর বয়সে, পরে ১৩ বছর বয়সেই ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তবে দু''বারই লিউকেমিয়া কাটিয়ে সুস্থ হয়ে ওঠেন ফায়ে। পরে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে বিরল গ্লিউম൩া ব্রেন টিউমার ধরা পড়ে। ডেভ স্টুয়ার্টের প্রযোজনায় প্রথম গান মুক্তি পেয়েছিল গায়িকার। সেই গান মুক্তির পরপরই ফায়ে জানতে পারেন তাঁর ব্রেন টিউমার হয়েছে।
আরও পড়ুন-১ সেপ্টেম্বর মুক্তি পেয়েছে ছবি, পরদিনই প্🦩রয়াত অভিনেতা আর এস শিবাজি
প্রযোজক ডেভ স্টুয়ার্টও তাঁর নিজ শহর সান্ডারল্যান্ড, ইংল্যান্ড থেকে ফ্যান্টারো🍰তে সই করিয়েছিলেন। তাঁর লেবেল, বে স্ট্রিটস রেকর্ডসের মাধ্যমে ফেব্রুযꦑ়ারিতে সাতটি গান প্রকাশ পেয়েছিল। বাহামাতে গানের রেকর্ড করা হয়েছিল।
ডেভ স্টুয়ার্ট একটি বিবৃতিতে বলেছেন, ‘গত বছর গ্রীষ্মে ফাইয়ের সঙ্গে তাঁর প্রথম অ্যালবাম তৈরি করেছি, সুন্দর সৃজনশীল সময় কাটিয়েছি। তারপরই ফায়ে জানতে পারেন ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হওয়ার খবর, তখন আমি কতটা বিধ্বস্ত হয়ে পড়ি যে ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না’। ডেভ আরও বলেন, ‘ফায়ে তাঁর চারপাশের মানুষকে হাসি মজায় ভরি রাখতে পারতেন। প্রকৃত অর্থেই তিনি একজন শিল্পী, তাঁর সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলি কখনওই ভুলব না। আমি ভাগ্যবান যে ফায়ে এবং তাঁর মা প্যামের সঙ্গে আমার আলাপ হয়েছিল। প্যাম ফায়েকে বাঁচিয়ে রাখার সমস্তরকম চেষ্টা চালিয়ে ছিলেন। খারাপ লাগছে যে এত কম সময়ের জন্ꦫয ফায়ের প্রতিভার আঁচ পেল গোটা দুনিয়া। ’