হৃতিক রোশন, দীপিকা পাড়ুকোন ও অনিল কাপুরের সিনেমার বাজার বেশ ঠান্ডা। সিদ্ধা𒈔র্থ আনন্দের ফাইটার নিয়ে যে উন্মাদনা থাকার কথা ছিল, তা গায়েব দেখে ফের একবার চিন্তার ভাঁজ বলিউডের কপালে। ২০২৩ সালে পাঠান, জওয়ান, গদর ২-এর মতো সিনেমা আশার আলো দেখিয়েছিল। ভারতের বাজারে আয়. করেছিল ৫০০ কোটির উপরে। বছরের শেষে একই ছবি দেখা গিয়েছিল অ্যানিম্যাল মুক্তির সময়। তবে ফের যেই কে সেই! বক্স অফিসে রীতিমতো ধুঁকছে হিন্দি সিনেমা। sacnilk.com-এর প্রাথমিক রিপোর্ট অনুসারে বৃহস্পতিবার ছবি ব্যবস🌼া করেছে ৫.৭৫ কোটির।
আরও পড়ুন: ক্রুষ্ণার সঙ্গে ঝামেলা ভুলে ভাগ্নি আরতির বিয়েতে গোবিন্দা! কাকে বিয়ে করছেন বিগ বস প্রতিযোগ🍰ী
২০২৩-এর ডাঙ্কি সিনেমার ক্ষেত্রেও একই ধরনের ছবি দেখা গিয়েছে। ছবি নিয়ে হাইপ পজিটিভ রিভিউ, বড় স্টারকাস্ট থাকা সত্ত্বেও বক্স অফিসে সেভাবে কামাল করতে পারেনি শাহরুখ খানের সিনেমা। আর তারপর ফাইটারের পালা। দেশপ্রেম দিয়ে এর আগে বাজিমাত করেছেন বহু পরিচালক-প্রযোজক। ভারত-পাক সম্পর্কও যতবার এসেছে পরꦇ্দায়, উপহার হিসেবে এসেছে হিট। তবে ফাইটারের কপালই মন্দ। ৮ দিনেও ছবি ঢুকতে পারল না ১৫০ কোটির ঘরে।
আরও পড়ুন: ‘আমার তো ছাপা শাড়ি নেই…’, শোভনের অনুপ্ꦦরেরণাতেই রাজনীতিতে, জানালেন বৈশাখী
ফাইটার বক্স অফিস কালেকশন:
প্রজাতন্ত্র দিবসের একদিন আগে, ২৫ জানুয়ারি মুক্তি পায় ফাইটার। আর সেটা বৃহস্পতিবার সপ্তাহের মাঝের দিন হওয়ায় ঘরে তোলে 💦মাত্র ২২.৫ কোটি। এরপর শুক্রবার ২৬ জানুয়ারির দিন ফাটিয়ে ব্যবসা করে ফাইটার। ৩৯.৫ কোটি আসে। কিন্তু দেখা যায় তারপর শনি ও রবিবারে ফের বাজারে মন্দা। হৃতিক-দীপিকাকে সন্তুষ্ট থাকতে হয় যথা🧜ক্রমে ২৭ ও ২৯ কোটি নিয়েই। আর সোমবারের পর থেকে আয় নেমে আসে এক অঙ্কে। ৮ কোটি (সোম), ৭.৫ কোটি (মঙ্গল), ৬.৫ কোটি (বুধ), ৫.৭৫ কোটি (বৃহস্পতি) আসে ভারতীয় বাজার থেকে। ৮ দিনে ছবির মোট আয় গিয়ে দাঁড়িয়েছে ১৪৬.২৫ কোটিতে।
আরও পড়ুন: নিজেকে ‘বাংলার জেমস বন্ড’ বললেন বাংলাদেশের অ🎃ভিনেতা অনন্ত জলিল,꧟ শুরু হল ট্রোলিং
২০১৯ সালে পুলওয়ামা-য় ভারতীয় সেনা জওয়ানদের কনভয়ের উপর জঙ্গিহামলা ও জবাব দিয়ে পাকিস্তানের বালাকোটে হওয়া এয়ারস্ট্রাইক ধরা পড়েছে এই সিনেমাতে। এবং তার পরবর্তীতে ২০২০-২১ সালের ভারত-পাক যুদ্ধের রেশও রয়েছে এই সিনেমাতে। ‘বিতর্কিত বিষয়বস্তু’র কারণ𒐪ে উপসাগরীয় দেশ💎গুলি এটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। এমনকী আরব আমিরশাহী-তেও দেখা যাচ্ছে না এই সিনেমা। দেশের মধ্যেও এটিকে অনেকে ‘বিজেপি সরকারের ভোট প্রচারের’ অঙ্গ হিসেবে উল্লেখ করছেন।