জ্বালাপোড়া গরমে নাজেহাল দশা বাঙালির। তবে ভ্য়াপসা গরমেও ভালো বাংলা ছবি দেখতে হল ভরাচ্ছেন দর্শক। আবির-মিমির ‘আলাপ’ মুক্তি পেয়েছে গত সপ্তাহে। প্রেমেন্দু বিকাশ চাকি পরিচালিত এই ছবির কেন্দ্রে পাবলো আর অদিতি। কর্পোরেট জগতে চাকুরিরত দুই মানুষ একই ফ্ল্যাটে থাকেন, অথচ তাঁদের আলাপ হয়নি কখনও। আরও🐼 পড়ুন-১ম সপ্তাহে কত আয় করল মির্জা? বুক চিতিয়ে ঘোষণা ‘নন-সুপারস্টার’ অঙ্কুশের
অন্যদিকে ষাটোর্ধ্ব দুই মানুষের প্রেমের গল্প নিয়ে সাজানো এটা আমাদের গল্প। অভিনেত্রী মানসী সিনহা পরিচালিত প্রথম ছবি, এই ছবিতে প্রথমবার রোম্যান্টিক জুটি হিসাবে ধরা দিয়েছেন শাশ্বত চটꦦ্টোপাধ্যায়ও অপরাজিতা আঢ্য। কম বাজেটের এই দুই ছবি দে💫খলে হল ভরাচ্ছেন দর্শক।
টলি বাংলা বক্স অফিসের রিপোর্টানুসারে মুক্তির প্রথম সপ্তাহে আবির-মিমির আলাপ ঘরে তুলেছে ৪০ লক্ষ টাকা। অন্যদিকে এটা আমাদে🧜র গল্প কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে টেক্কা দিয়েছে। এখনও পর্যন্ত এই ছবির আয় ৩১ লক্ষ টাকা। তবে প্রযোজকদের তরফে ছবির কালেকশনের কোনও আনুষ্ঠানিক ফিগার দেওয়া হয়নি। জানানো হয়েছে ছবির কালেকশন 🔜৫ থেকে ১০ শতাংশ এদিক-ওদিক হতে পারে।
আলাপের ন্যাশন্যাল মাল্টিপ্লেক্স কালেকশনের তথ্য দেখলে আপনি চমকে য⭕েতে বাধ্য হবেন। প্রথম সপ্তাহে জাতীয় মাল্টিপ্লেক্সে এই ছবি💝র টিকিট বিক্রির পরিমাণ ১৩ লক্ষ টাকা, তিন সপ্তাহেও এই অঙ্ক ছুঁতে পারেনি অঙ্কুশের মির্জা! হ্যাঁ, গল্প নয় এটাই সত্যি। অঙ্কুশ জানিয়েছেন, দু-সপ্তাহে মির্জা আয় করেছে ১ কোটি ২১ লাখ ৬৪ হাজার, ২৯৬। অর্থাৎ প্রায় ১ কোটি ২২ লক্ষ টাকা। অথচ তৃতীয় সপ্তাহে জাতীয় মাল্টিপ্লেক্সে মির্জার কামাই মাত্র ২ লক্ষ, তিন সপ্তাহে মোট ১২ লক্ষ টাকা।
শুধু আলাপ নয়, প্রথম সপ্তাহে ন্যাশন্যাল মাল্টিপ্লেক্সে মির্জার সমান টাকা আয় করেছে এটা আমাদের গল্প। ইদ উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার মুক্তি পেয়েছিল মির্জা। আট দিনে ছবির আয় ছিল ৮ লক্ষ, যে জায়গায় সাত দিনে ৭ লক্ষ টাকার ব্যবসা করেছে এটা আমাদের গল্প। অঙ্কুশের দেওয়া তথ্যানুসারে প্রথম সপ্তাহে মির্জার ব্যবসা পরিমাণ ছিল ৭৫ লক্ষ টাকা। তার চেয়ে অনেকটাই প♊িছিয়ে আলাপ ও এটা আমাদের গল্প।
চল🅺তি বছরে মুক্তি পাওয়া বাংলা ছবির মধ্যে এখনও আয়ের নিরিখে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে ‘অতি উত্তম’। সৃজিতের এই ছবির কালেকশন ১ কোটি ৫৬ লক্ষ টাকা।