মধুচন্দ্রিমাতেও ত্রিকোণ🥂 প্রেম। খড়ি এবং ঋদ্ধির সমীকরণ ঘেঁটে দিতে 🐼হাজির অনিকেত। আর তাতেই শুরু গণ্ডগোল!
এ সবই আসলে প্রসূনের মহিমা। সিংহ রায় পরিবারের তিন জুটির মধ্যে ফাটল ধরাতে ছক কষছে সে। আর এই কাজে তার সঙ্গী অনিকেত। 🔜গন্তব্যে নেমেই মাঠে নেমে পড়েছে দু'জনꦇ। কিছুটা সফলও হয়েছে।
অন্য দিকে, দ্যুতিকে ফাঁকি দিয়ে অন্য মেয়ের প্রেমে মশগুল রাহুল। কিন্তু🙈 পরকীয়া কি আর লুকিয়ে রাখা যায়! দিদির স্বামীকে তার প্রেমিকার সঙ্গে 'ঘনিষ্ঠ' অবস্থায় দেখে নেয় খড়ি। রাহুলকে কাঠগড়ায় তুলে জানিয়ে দেয়, দ্যুতিকে সে আবার ঠকালে তার ফল ভালো হবে না। ꧒নিজের অপমান মানতে পারে না রাহুল। প্রতিশোধ নিতে খড়িকে স্যুইমিং পুলে ফেলে দেয় সে।
খড়িকে বাঁচাতে সেখানে ঝাঁপ দেয় অনিকেত। কিন্তু তার আর নায়ক হওয়া হল না! সে কিছু করে ওঠার আগেই ঋদ্ধি বাঁচিয়ে নেয় খড়িকে। এর পর তিরস্কারের পালা! শাড়ি পরে জলে নেমে পড়ায় স্ত্রীকে বকাবকি করে ঋদ্ধি। খড়িও কি ছেড়ে দেওয়ার পাত্রী! স্বামীর কথার পাল্টা জবাব দেয় সে।
(আরও পড়ুন: ঋদ্ধি-খড়ি হানিমুনে যেতেই বাড়ল নম্বর, মিঠাইকে হারিয়ে বেঙ্গল টপার হতে পারল?)
কুণালকে দেখে আবেগের ঝাঁপি উপুড় করে অয়না। জানায়, বনির সাহায্যেই যে গোপালপুরে আসতে পেরেছে।
(আরও পড়ুন: খড়িকে আচমকা কোলে তুলে নিল ঋদ্ধি! মধুচন্দ্রিমায় এসে শুরু হবে নতুন অধ্যায়?)
খড়ির বাবার অসুস্থতার কথা শুনে মাঝরাতে ভট্টাไচার্য বাড়িতে ছুটে যায়𒀰 সুধাংশু আর পারমিতা। পরিস্থিতি একটু ঠিক হতেই সেখানে এসে উপস্থিত হয় খড়ির জেঠিমা। আর তাকে দেখেই আঁতকে ওঠে সুধাংশু। তার মনে পড়ে যায় বহু বছর আগের একটা দিনের কথা। খড়ির জেঠুর মৃত্যুর প্রসঙ্গ উঠতেই যেন অস্বস্তিতে পড়ে সে। কিন্তু কেন? ধীরে ধীরে এ বার সেই জট খুলবে।