অবশেষে 🥂সত্যিটা সামনে এল। সিংহ রায় পরিবারের শত্রুদের মুখোশ খুলে দিল ঋদ্ধি-খড়ি।
বিয়ের মণ্ডপে যাᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚওয়ার আগেই ফাঁস হয়ে গিয়েছে অয়নার আসল চেহারা। তাড়াহুড়ো করে কুণালের সঙ্গে রেজিস্ট্রি করে ফেলতে চাইছিল সে। আর রেজিস্ট্রির কাগজপত্রের মধ্যেই লুকনো ছিল সিংহ রায়দের সম্পত্তি হস্তান্তরের চুক্তি। সাক্ষী হিসেবে ঋদ্ধিকে দিয়ে সই করানোর চেষ্টা করা হয়। আর তখনই ফাঁস হয় আসল সত্যি। ঋদ্ধি জানায়, 👍যে কাগজে সকলে সই করছে সেটা আসলে সিংহ রায় পরিবারের সম্পত্তি হস্তান্তরের কাগজ।
তার পরেও যদিও অয়না🦋 হার মানেনি। জোর করে কুণালের হাত থেকে সিঁদুর পরতে চায় সে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে এসে তাকে আটকে মধুজা।
অয়নার পর রাহুল-কিয়ারার ষড়যন্ত্রের কথা ফাঁস করে দেয় ঋদ্ধি। দত্তদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে তাঁরা যে সিংহ রায় পরিবারের ক্ষতিসাধন করেছেন, সে কথা আর চাপা থাকে না। বিপদে পড়ে দাদার উপর সব দোষ চাপিয়ে দেয় কিয়ারা। জানায়, রাহুলের নির্দেশ মেনেই পরিবারের ক্ষতি করতে বাধ্য হয়েছে সে। রাহুল তার বোনের মুখ থেকে সত্যিটা বার করার চেষ্টা করলেও লাভ হয় না।
(আরও পড়ুন: কী ভাবে অয়না-কুণালের বিয়ে আটকাল ঋদ্ধি? 'গাঁটছড়া'র নয়া পর্বের গল্প জেনে নিন)
রাহুলের ফোন থেকে যাবতীয় তথ্যপ্রমাণ জোগাড় করে রেখেছিল ঋদ্ধি। কোন কারসাজির মাধ্যমে রাহুল তাকে এবং খড়িকে দোষী সাব্যস্ত করেছিল, তা-ও সকলের সামনে চলে আসে।
(আরও পড়ুন: অয়নার খেলা শেষ? ধরা পড়বে রাহুল? 'গাঁটছড়া'র নয়া পর্বে টানটান উত্তেজনা)
এখানেই শেষ নয়। রাহুলই যে নানা কারিকুরির মা🍌ধ্যমে দ্যুতির ছবি বদলে তাকে ফাঁসায়, সে কথাও জানতে পারে পরিবার। নিজের হয়ে সাফাই গাওয়ার চেষ্টা করে রাহুল। কিন্তু কোনও লাভ হয় না। একাধিক বার নিজেꦬকে শুধরে নেওয়ার সুযোগ পেয়েও বিশ্বাসঘাতকতা! তার কথায় আর কেউ বিশ্বাস করতে চায় না।
এ বার কি তবে সিংহ রায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতে হবে রাহুলকে? নতুন কোনও ষড়যন্ত্র করবে সে? না শুধরে নেবে নিজেকে? এখন সেটাই দেখার🎉।