হীরামান্ডি: দ্য ডায়মন্ড বাজার দিয়ে ওটিটি-র দুনি༒য়ায় পা রেখেছেন সঞ্জয় লীলা বনশালি। আর এই ওয়েব সিরিজ দিয়েই চর্চায় বনশালির ভাগ্নী, শরমিন সেগাল। যাঁকে হীরামান্ডিতে দেখা যায় আলমজেবের চরিত্রে। শরমিন যদিও তাঁর কাজ নিয়ে মꦺারাত্মক ট্রোলে। ‘অভিব্যক্তিহীন অভিনয়’, ‘একঘেয়ে কায়দায় সংলাপ’ বলার কারণে তাঁকে নিয়ে চারদিকে মিমের বন্যা। একইসঙ্গে চর্চায় শরমিনের ব্যক্তিগত জীবনও। কোটিপতি শমিনের স্বামী আমান মেহতা।
শরমিন সেগালের স্বামী আমন মেহতা কে?
জানা যাচ্ছে, আমন মেহতা ‘টরেন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস’ কোম্পানির নির্বাহী পরিচালক। বহু꧙জাতিক ব্ꦉযবসাটি পরিচালনা করেন আমানের বাবা সুধীর মেহতা এবং কাকা সমীর মেহতা সহ-সভাপতি হিসেবে। কোম্পানির পোর্টফোলিওতে অন্যান্য সহযোগী সংস্থাগুলির মধ্যে রয়েছে টরেন্ট পাওয়ার, টরেন্ট কেবলস, টরেন্ট গ্যাস এবং টরেন্ট ডায়াগনস্টিকস।
আরও পড়ুন: এতদিন ছিলেন কানাডার নাগরিক! প্রথমবার ভোট দিলেন অক্ষয় ক𓆉ুমার,ꦡ ‘যোগ্য প্রার্থীকে..’
আমন মেহতার সম্পত্তির মূল্য কত?
আমন মেহতা বিলিয়ন ডলারের সম্পত্তির উত্তরাধিকারী। ২০২৪ সালের ব্লুমবার্গের সূচক অনুসারে, আমান মেহতার বাবার মোট সম্পদের মূল্য ৬.৪৪ বিলিয়ন ডলার (৫৩,৮০০ কোটি টাকা)। রিপোর্ট অনুযꦦায়ী, সমীর এবং আমান প্রধানত কোম🙈্পানির ফার্মাসিউটিক্যাল বিভাগকে পরিচালনা করেন। ফোর্বসের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, টরেন্ট ফার্মার আয় ছিল ৪.৬ বিলিয়ন ডলার (আনুমানিক ৩৮,৪১২ কোটি টাকা)।
আরও পড়ুন: ২ বউ পওায়েল-কৃতিকাকে নিয়ে এক বিছানায়, রয়েছে ৪ সন্তান! ইউটিউব থেকে কত কোটি আয় আরমান মালিকের?
আমন মেহতা বোস্টন ইউনিভার্সিটি থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন এবং তারপর কলম্বিয়া বিজ𒈔নেস স্কুল থেকে এমবিএ করেন। ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসে, আমন শরমিনের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধ𝐆েন এবং তাদের বিয়েতে হীরামান্ডি-র কাস্ট সহ বহু তারকা উপস্থিত হয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: ত্রিকোণ প্রেম𝄹ে রণবীর-আলিয়া-ভিকি! লাভ অ্যান্ড ওয়ার নিয়ে বড় আপডেট 𝄹বনশালির
আমন-শরমিনের বিয়ে:
গত বছর নভেম্বর মাসে বিয়ের ছবি ও লম্বা নোট শেয়ার করে💙 নিয়েছিলেন বনশালির ভাগ্নি সামাজিক মাধ্যমে। সেখানে লেখা ছিল, ‘আমরা বিয়ে করেছি! ❤️…আপনার এবং আমার একটি 'নিখুঁত' পোজের ফ𝐆োটো খুঁজে বের করা একটি সংগ্রাম ছিল। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি যে, আপনি যখন আপনার জীবনের একটি বিশেষ সময়কে উদযাপন করেন, তখন সেই প্রতিটা মুহূর্তকে উপভোগ করতে চান। কখনও কখনও ছবি এবং শব্দ সেই অনুভূতি ক্যামেরাবন্দি করতে সক্ষম হয় না। দিনের শেষে, এটি একটি আবেগ এবং যা ক্যামেরায় না এলেও সর্বদা অনুভূত হয়।’