বারবার সমাজমাধ্যমের রোষের মুখে পড়তে হয় অমিতাভ বচ্চন-পত্নী, বর্ষীয়ান অভিনেত্রী জয়া বচ্চনকে। তবে এ💃বার মানসিক সমস্য়া নিয়ে এমন কিছু বললেন, যা নিয়ে সমালোচনা নেটমাধ্যমে। হোয়াট দ্য হেল নভ্যা পডকাস্টের সাম্প্রতিক পর্বে, জয়াকে বলতে শোনা যায়, 🔴সামাজিক মাধ্যম তরুণ সমাজের মাথায় চাপ দিচ্ছে। যার ফলে তাঁদের মধ্যে বাসা বাঁধছে অ্যাংজাইটি-র মতো সমস্যা।
ভিডিয়োটি অনলাইনে উপস্থিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে লোকেরা এটিতে দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানায়। তারা জয়া বচ্চনকে ‘স্পর্শকাতর’ না হওয়ার জন্য সমালোচনা করেছিলেন এবং কেউ কেউ তাঁকে ‘পড়🌄োশি আন্টি’ বলেও কটাক্ষ করেছেন।
আরও পড়ুন: অস্ဣকারের মঞ্চে নগ্ন হলেন জন সিনা, কেౠন এত বড় অ্যাওয়ার্ড শো-তে এমন কাণ্ড ঘটালেন তিনি!
একজন নেট-নাগরিক লেখেন, ‘মিসেস জয়া বচ্চনের এই মন্তব্য বুঝিয়ে দিয়েছে তিনি সমাজব্যবস্থা সম্পর্কে কতটা অজ্ঞাত। কথা বলার আগে আপনার আরও ভেবে বলা উচিত। আপনি কখনোই সবজান্তা নন।’ দ্বিতীয়জনের মন্তব্য, ‘এরকম একটা মহিলাকে শাশুড়ি হিসেবে সহ্য করা সত্যিই কষ🧔্টকর! ঐশ্বর্যকে শতকোটি নমষ্কার।’ তৃতীয়জন লিখলেন, ‘আপনি যেমন ফোটোগ্রাফারদের ধমকান, তেমনই কি এবার মনোবিদদেরও ছোট করা শুরু করবেন?’
আরও পড়ুন: সেরা পরিচালক ক্রিস্টোফার নোলান! সেরা অভিনেত্রী এমা স্টোন, সেরা ﷽ছবি কি হল ওপেনহাইমার?
‘আমরা যখন ছোট ছিলাম, এমনকী আমাদের মধ্যবয়সেও, উদ্বেগ আক্রমণের কথা কারও মুখꦫে শুনিনি। এটি কোথা থেকে আসে। এটি তথ্যের ক্রমাগত স্রোত থেকে উদ্ভূত হয়। নিজেকে অন্যের সঙ্গে তুলনা করার চাপ, চেহারা নিয়ে চাপ, সৌন্দর্য এবং ফ্যাশনের স্রোতে অনবরত গা ভাসানো--এ স🧔বই মানুষকে উদ্বেগে ফেলে।’, বলতে শোনা যায় জয়াকে।
এমনকী, নভไ্যা যখন প্রশ্ন করেন, কেন জয়া অ্যাকাউন্ট খোলেন না ইনস্টাগ্রামে, তখন জবাব আসে, ‘আমাদের সম্পর্কে ইতিমধ্যেই যথেষ্ট তথ্য রয়েছে। আর কিছু অতিরিক্ত ইনস্✨টাগ্রামে শেয়ার করার প্রয়োজন বোধ করি না।’
প্রসঙ্গত, জয়া বচ্চনের উপর খচে থাকে নেট-নাগরিকরা অ🌺নবরত পাপারাজ্জিদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করার জন্য। শুধু তাই নয়, বচ🔴্চন পরিবারের এক সূত্র মাসখানেক আগেই দাবি করেছিলেন, জয়া আর তাঁর ননদ শ্বেতার সঙ্গে ঝামেলার কারণেই ঘর ছেড়েছেন ঐশ্বর্য। এখন থাকে মেয়ে আরাধ্যাকে নিয়ে মায়ের কাছে।