অপরাজিত ছবিতে কাজ করার পর থেক♏েই বড় ব্যস্ত জিতু। হাতে একের পর এক কাজ। সঙ্গে অবশ্য খবরে রয়েছে নবনীতা দাসের সঙ্গে তাঁর বৈবাহিক সম্পর্কও। ফলত আজকাল প্রায় রোজই সংবাদে শিরোনামে থাকেন তিনি। আর সেই কারণেই কি নিয়ে ফেললেন এত বড় একটা সিদ্ধান্ত। তা ঘোষণা করে দিলেন সোশ্যাল মিডিয়াতেই।
গত ২৯ জুন ফেসবুকে বিচ্ছেদের ঘোষণা করেন নবনীতা। লেখꦯেন, ‘আমাকে সব কিছু সামলানোর জন্য তুমি ইতিমধ্যেই প্রস্তুত করে দিয়েছো, গ্যাস বুকিং থেকে মেডিক্লেম পে, সবটাই শিখিয়ে দিয়েছো। লেখার হাত আমার বরাবরই কাঁচা, এইটা তো তোমার কাজ ছিলো। তাও নিজে একটু চেষ্টা করলাম। এটাই শ্রেয়, কারণ আমরা দুজন দুজনের সাথে ভালো নেই… প্রেম, বন্ধুত্ব, বিয়ে এইসব নিয়ে এক বর্ণময় অধ্যায় এর ইতিটা নয় এইভাবেই হোক… ভালো থাকো জিতু কমল।’
তবে নবনীতা যতই বিচ্ছেদের ঘোষণা করুন না কেন, জিতু কিন্তু বরাবরই চুপ থেকেছেন। বউকে (এখনও আ🔜ইনি বিচ্ছেদ হয়নি) আগলে রাখার কথা বলেছেন। সংবাদমাধ্যমকে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ‘নবনীতা এখনও আমার স্ত্রী। ওর ব্যাপারে কোনও খারাপ কথা শুনতে চাই না’।
এদিকে, আজকাল নবনীতা আর জিতুর বিচ্ছেদের খবরের সঙ্গে আরও একটা খবর জায়গা করে নিয়েছে সব জায়গায়। আর তা হল নবনীতার ‘নতুন সম্পর্ক’। টলিপাড়ার অন্দরের ফিসফাস বলছে, স্নেহাল অধিকারির সঙ্গে আজকাল দেখা যাচ্ছে নবনীতাকে। দুজনে শহরের বাইরে (পড়ুন গোয়া) ছুটিও কাটিয়ে এসেছেন। বিষয়টা বিশেষ করে লোকচক্ষুতে আসে যখনই একই হোটেলের ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে আলাদা আলাদা ছবি শেয়ার করেন স্নেহাল আর নবনীতা সামাজিক মাধ্যমে। দুইয়ে দুইয়ে চার ক💧রে ফেলেন ভক্তরা।
তাই কি জিতু নিয়ে ফেললেন এত বড় একটা সিদ্ধা🐭ন্ত? অভিনেতা নিজের দুটি ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখলেন, ‘ফোন থেকে বিরতি নিচ্ছি, কারণ কিছুটা মুক্ত বাতꦍাস উপভোগ করতে চাই।’ কাকে দিলেন এই বার্তা। যারা তাঁকে, নবনীতাকে আর স্নেহালকে নিয়ে জলঘোলা করছে তাঁদের। নাকি স্ত্রীকে, যার সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছে মাসখানেক ধরে!
তবে নবনীতা আর স্নেহালের সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুলেছেন জিতু সম্প্রতি। তিনি বরাবরই ব্যক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। স্ত্রীর সঙ্গে স্নেহালকে নিয়ে চর্চা তাঁকে কতটা ভাবায় প্রশ্ন করা হলে জবাব এসেছে, ‘একদম ভাবায় না। একজন পরিণত মানুষ নিজে ঠিক করবেন তিনি কখন কী করবেন। কোনটা করা যায়, সেটা অবশ্যই দেখার ব🦄্যাপার আছে। তবে এই নিয়ে আমার কিছু ভাবনা নেই’।