পরমব্রত চট্🌳টোপাধ্যায়ের পার্ণশবরীর শাপের প্রথম সিজনের সাফল্যের পর, হইচই-এর তরফে দ্বিতীয় সিজন ঘোষণা করতে কোনো সময় নেননি। প্যারানরমাল থ্রিলারটি বেশ সাড়া ফেলেছিল দর্শকদের মধ্যে। তবে এবার ভাদুড়ি মশাইয়ের অ্যাডভেঞ্চারের নাম বদলে যাচ্ছে, রাখা হয়েছে নাম নিকষ ছায়া। সূত্রের খবর, এই নামটি কাজ শুরুর জন্য রাখা হয়েছে, অর্থাৎ পরে বদলে যেতেও পারে। গত মাসে শুরু হওয়ার পর শুটিং এখনো চলছে💎।
ভাদুড়ী মশাইয়ের চরিত্রে ফিরবেন চিরঞ্জিত চক্রবর্তী। পুরনো কাস্ট সুরঙ্গনা বন্দ্যোܫপাধ্যায়, গৌরব চক্রবর্তী, অর্ণ মুখোপাধ্যায়, এবং অনিন্দিতা বোসেরা থাকছেন। ওটি🏅টি প্লে সূত্রে খবর, এই সিরিজে একটি মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করবেন কাঞ্চন মল্লিক। এছাড়া লজ্জা-অভিনেতা অনুজয় চট্টোপাধ্যায়কেও দেখা যাবে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে।
গত বছর ভূত চতুর্দশীতে মুক্তি পায় পর্ণশবরীর শাপ। ওই সময় নিকষ কালোও মুক্তি পাবে বলে সূত্রের খবর। এটি সৌভিক চক্রবর্তীর 💯জনপ্রিয় লেখার রূপান্তর।
এদিকে, পরমব্রত পরিচালিত অন্য কাজ, ‘এই রাত তোমার আম💃ার’, ২০ অগস্ট প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির জন্য নির্ধারিত ছিল। এটি সেপ্টেম্বরে Hoichoi-তে মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল। আরজি কর ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার বিরুদ্ধে উত্তাল প্রতিবাদের কারণে, পরমব্রতের এই রাত তোমার আমার-সহ বেশ কয়েকটি বাংলা সিনেমার মুক্তি স্থগিত করা হয়। ছবিতে মুখ𒅌্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন অপর্ণা সেন এবং অঞ্জন দত্ত।
এদিকে, কয়েকদিন আগেই জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন 🥃নিয়ে মন্তব্য করে বেকায়দায় পড়েন কাঞ্চন। তিনি ‘বেতন ও বোনাস’ নিয়ে খোঁটা দিয়েছিলেন কর্তব্যরত চিকিৎসকদের। সেই সময় প্রতিবাদ করেছিলেন কাঞ্চনের কথায় 𒉰পরমব্রত নিজেও।
সোশ্যাল মিডিয়ায় পরম লেখেন, ‘না বন্ধু! মাইনে- বোনাস আর অনুদান-পুরস্কার এক জিনিস নয়! প্রথমটা কাজের বিন♊িময় পাওয়া অধিকার, দ্বিতীয়টা নয়! কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা বা যে কোনো রকমের ভয় ছাড়া কাজ করতে পারাটাও অধিকার | সেটা না থাকলে তার জন্যে আন্দোলন করে কর্মবিরতিতে গেলে সেটার জন্যে তাদের রোজগার করার অধিকারটা ত্যাগ করতে হবে??? একটি ঘৃণ্য ও বর্বরোচিত ঘটনার বিচার চেয়ে, সহকর্মীর মৃত্যুর বিচার চেয়ে আন্দোলন করাকে উইদাউদ পে ছুটি নেওয়ার সঙ্গে গুলিয়ে ফেলো না বন্ধু! আন্দোলনের মধ্যেও কিন্তু ডাক্তাররা অভয়া ক্লিনিক তৈরি করে পরিষেবা দিচ্ছেন!’
‘কাঞ্চনদা আমার খুব প্রিয় অভিনেতা এবং তাই থাকবেন! ওঁর আজকের কথার তীব্র বিরোধিতা করছি, কিন্তু কাজের ক্ষেত্রে কাউকে কোনো রকম ‘ত্যাগ’ বা ‘বয়কট’ করার পক্ষে আমি নই! তাহলে সেই সব সহকর্মীকে বয়কট করতে হয়, যাঁরা নানা দলের হয়ে নানা কথা নানা সময়ে বলেছেন, বা নানান কথায় সায় দিয়েছেন! আবা൲র বলছি , কাঞ্চনদার আজকের কথা ভয়ানক ইনসেনসিটিভ এবং অযৌক্তিক! উনি নিজে সেটা উপলব্ধি করলে সবথেকে ভালো!’, আরও লিখেছিলেন পরমব্রত।