ভারতের হয়ে খারাপ আন্তর্জাতিক সংবাদম𓂃াধ্যম এবং করোনা কালে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। শুক্রবার দুপুরে অভিনেত্রী তাঁর বাড়ি থেকে একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন। সরকারের সমালোচনাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাꦫ নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানিয়েছেন বলি কুইন।
এই ই🌸স্যুটিকে ‘আরেকটি গুরুতর বিষয়’ আখ্যা দিয়ে কঙ্গনা বলেন, যতবারই ভারত কোনো প্রকার সংকটের মুখোমুখি হয়েছে, অন্যান্য ⭕দেশ সেটাকে লক্ষ্যবস্তু করা শুরু করে। ভিডিয়োতে কঙ্গনাকে বলতে শোনা যায়, ‘ভারতকে এমনভাবে দেখানো হচ্ছে যেন এখানকার লোকেরা এখনই বাদর থেকে মানুষে বিকশিত হয়েছে’।
বলি কুইন বলেন, ‘তাঁরা এমন ব্যবহার করছে যেন যদি কিছু সাদা চামড়ার মানুষ এখানে এসে এক্ষুনি তোমাদের ক্রীতদাস বানিয়ে ছাড়বে। আপনাকে কী করতে হবে, কীভাবে আচরণ করতে হবে, খেতে হবে, আপনাকে গণতন্ত্র হিসেবে কী বলতে হবে, কাকে বেছে নেবেন, আপনার কী সঠিক নির্বাচন করার কোনো বুদ্ধি নেই? সুতরাং তাঁরা আপনাকে বলব কী করা উচিত?’ কঙ্গনা আরও বলেন, ‘তাঁদের উদ্দেশ্যগুলো কয়েকজন ভারতীয় ‘বুদ্ধিজীবী’ দ্বারা সমর্থিত। যাঁরা আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে সরকারের সমালোচনা করে এ💛বং বিশ্বের কাছে ভারতের ভাবমূর্তি নষ্ট করে দেয়’।
অভিনেত্রী টাইম ম্যাগাজিনের সাম্প্রতি𝄹ক কভার স্টোরির সমালোচনাও করেছেন। তিনি বলেন, ‘ভারতের বিষয় নিয়ে যে দেশগুলো কথা বলছে, তাদের করোনা ভাইরাসকে ‘কমিউনিস্ট ভাইরাস’ বলার কোনো ‘ক্ষমতাই’নেই, কারণ এটা চীনের উহান শহর থেকে পাওয়া গেছে তাই?’
কঙ্গনার কথায়, ‘এই লোকেরা আমাদের বলার চেষ্টা করে কীভাবে আমাদের দেশ চালাবো? ওরা কারা? আমেরিকার জনসংখ্যার এত বড় অংশ প্রথম তরঙ্গের সময় মুছে গেছিল। প্রত্যেকে ইতালিতে কী ঘটেছিল তা প্রত্যক্ষ করেছেন। ইংল্যান্ড এখনও ⛎দ্বিতীয় তরঙ্গ নিয়ে লড়াই করছে। আমরাও, কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু কেউ কি কোনো মন্ত্রীকে দোষারোপ করেছে, তাঁদের গণতন্ত্রের নামে লজ্জা দিয়েছিল? ‘পড়াশোনা করুন, এটি এবং সেটা নিয়ে’। আপনি কে আমাদের বলারౠ? আমরা আমাদের লড়াই নিজেরা লড়াবো এবং আমরা ইতিমধ্যে লড়ছি’। তিনি ভিডিয়োর শেষে বলেছেন যে ‘উপদ্রবী’ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সরকারের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
ভারতে বর্তমানে মহামারীর একটি নৃশংস দ্বিতীয় তরঙ্গ অনুভূত। হিন্দুস্তান টাইমস কোভিডের পরিসংখ্যান অনুসারে, যেখানে দেশে মোট মৃতের🌟 সংখ্যা ২,০৮৩,৩০ দাঁড়িয়েছে। দিল্লি ও মুম্বইয়ের মতো শহ🤪রগুলি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। রোগীদের হাসপাতাল, অক্সিজেন এবং অন্যান্য জীবনরক্ষার সরবরাহের শয্যা সন্ধানে লড়াই করছে গোটা দেশ।