বলি কেরিয়ারে সাফল্🌊যেের নিরিখে সাফল্যের সপ্তম স্বর্গে রয়েছেন বর্তমানে কার্তিক আরিয়ান। পরপর ছবি হিট। যদিও তিনি নিজেকে এখনও ‘আউটসাইডার’ হিসেবেই বর্ণনা করেন। তবে সিনেমায় অভিনয়ের পাশাপাশি, হিন্দি সিনেমার এই সুদর্শন নায়িক রিয়েল এস্টেটেও নিজের পা গলিয়েছেন, উপরি𒈔 আয়ের জন্য।
একটি রিয়েল-এস্টেট ওয়েবসাইট অনুসারে, কার্তিক জুহুতে থাকা তাঁর একটি ফ্ল্যাট ভাড়ায় দিয়েছেন। আর তা থেকে প্রতি মাসে প্রায় ৪.৫ লাখ টাকা ভাড়া পাচ্ছেন তিনি। জানা যাচ্ছ🍌ে, এই সম্পত্তিটি ৪২ হাজার ৫০০ টাকা দিয়ে রেজিস্টার করা হয়েছিল। সিদ্ধি বিনায়ক প্রেসিডেন্সি কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটিতে অবস্থিত অ্যাপার্টমেন্টটি ১,৯১২ বর্গফুট এলাকা নিয়ে তৈরি। আরিয়ান তার মা, মালা তিওয়ারির সঙ্গে চলতি বছরেরই ৩০ জুন ১৭.৫ কোটি টাকায় যৌথভাবে সম্পত্তিটি কিনেছিলেন। ২০২৩ সালের জুলাই মাসে, তার বাবা-মা একই বিল্ডিংয়ের ৮ তলায় একটি ১৬.৫ কোটি টাকার অ্ꦍযাপার্টমেন্ট কিনেছিলেন।
জুহু হল মুম্বইয়ের বিলাসবহুল সম্পত্তিগুলির অবাসস্ꦿথল। সামনেই সি বিচ, প্রাকৃতিক সৌন্দ🀅র্যের কারণেই তারকাদের পছন্দসই জায়গা। বর্তমানে জুহুর বাসিন্দা অমিতাভ থেকে হৃতিক, অক্ষয়, আলিয়া, শাহিদরা সব এই এলাকারই বাসিন্দা।
প্যায়র কা পঞ্চনামা, সোনু কি টিটু কি সুইটি-র মতো সিনেমা দিয়ে বলিউডে নিজের নাম কামিয়েছেন কার্তিক আরিয়ান। তবে গত কয়েকবছরে বেশ কয়েকটি হিট দিয়েছেন। যার মধ্যে রয়েছে ভুল ভুলাইয়া ২, সত্যপ্রেম কি ❀কথা, চান্দু চাম্পিয়ানের মতো সিনেমা। আপাতত কার্তিককে দেখা যাওয়ার কথা রয়েছে চান্দু চাম্পিয়ান ৩-এ। করণ জোহরের প্রযোজনায় একটি সিনেমাতেও কাজ করার কথা রয়েছে তাঁর। কার্তিক যখন কেরিয়ার শুরু করেন ইন্ডাস্ট্রিতে, সেই সময় তাঁর সঙ্গে কোনও যোগাযোগ ছিল না ইন্ডাস্ট্রির কারও।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে হিন্দুস্তান টাইমসকে কার্তিক বলেন, ‘আমি যখন বলিউডে যাত্রা শুরু করি, তখন এখানে কাউকে চিনতাম না। আর আজ অবধি যেভাবে চলছে, পরিস্থিতি একই। আমার কাছে সবকিছুই একই। কিছু শুক্রবার সফল হয় এবং কিছু হয় না। কিন্তু বাস্তব হল, আমি কখনোই এখানের (বলജিউডের) ভিতরের মানুষ ছিলাম না। এটি এম♏ন একটি মানসিকতা যা আমার সঙ্গে সারা জীবন থাকবে। কোথাও গিয়ে আমি জানি যে, অন্য কোনও ব্যাকআপ নেই আমার। আমি দ্বিতীয় বা তৃতীয় সুযোগ নাও পেতে পারি।’
সেই সময় বলিউডের ‘আউটসাইডার’ এই কথাটা তাঁর কাছে গর্বের, সেটাও বলেဣছিলেন অভিনেতা। তাঁর জবাব ছিল, ‘আমি এই যাত্রা নিয়ে গর্বিত এবং সে কারণেই আমি বহিরাগত হওয়া নিয়ে আরও সোচ্চার। এবং এটি একটি ভালো জিনিস। যেജ নিজে থেকে এটি তৈরি করেছে, তার কাছে সত্যিই এটি গর্ব করার বিষয়।’