ক্যাটরিনা কি অন্তঃসত্ত্বা? এই জল্পনা তো বহুদিন ধরেই চলছে। সম্প্রতি আম্বানিদের বিয়েবাড়িতও ক্যাটরিনাকে দেখে নেটনাগরিকদের অনুমান, তিনি হয়ত গর্ভাবস্থার প্রথম পর্যায়ে রয়েছেন। লাল ফুলহাতা ব্লাউজের সঙ্গে লাল শাড়িতে অনন্ত-রাধিকার বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন ক্যাটরিনা। পাপারাৎজিদের ক্যামেরায় পোজ দিলেও বারবার ভিকির পিছন✅ে নিজেকে আড়াল করার চেষ্টা করছিলেন, আর তাতেই ক্যাটরিনা অন্তঃসত্ত্বা বলে সন্দেহ করতে শুরু করেন নেটিজেনরা।
যদিও ক্যাটরিনা মা হতে চলেছেন, এই দাবি নেহাতই গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছেন ভিকি কৌশল। তবে এই চর্চার মাঝেই ম্যাঙ্গালুরু উড়ে গেলেন ক্যাটরিনা। সেখানে কুত্তারুর কোরাগজ্জা মন্দিরে যান ক্যাটরিনা। শুধু মন্দির দর্শনই নয়, সেখানকার ধর্মগুরু স্বামী কোরাগꦅজ্জা আদিস্থলের অফিসে দেখা করেন ক্যাটরিনা। সেখান থেকেই ক্যাটরিনা কাইফের একটা ছবি নেটদুনিয়ায় ভ♐াইরাল হয়েছে। যেখানে স্বামী কোরাগজ্জার সঙ্গে কথা বলতে দেখা যাচ্ছে ক্যাটকে। যেখানে তাঁকে সাদা ছিমছাম সালোয়ারি কামিজে দেখা যায়। তবে অভিনেত্রীর মুখে মেকআপের লেসমাত্র ছিল না। জানা যাচ্ছে, বিশেষ কারণে আশীর্বাদ নিতে সেখানে গিয়েছিলেন ক্যাটরিনা। যদিও ছবিতে ভিকি কৌশলের দেখা মেলেনি।
‘ম্যাঙ্গালোর মেরি জান’ ইনস্টাগ্রাম পেজ থেকে ছবি পোস্ট করে লেখা হয়েছে, ‘বলিউড অ♉ভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফ আজ স্বামী কোরাগাজ্জা আদিস্থলের অফিসে স্বামী কোরাগাজ্জারꦓ কাছ থেকে আশীর্বাদ নিতে গিয়েছিলেন।’
এই ছবি দেখে নেটনাগরিকদের অনেকেই মন্তব🍸্য করেছে, ‘ক্য়াটরিনা অন্তঃসত্ত্বা, আর সেকারণেই হয় তিনি আশীর্বাদ নিতে গিয়েছেন।’ কেউ লিখেছেন, ‘স্বামী কোরাগজ্জার অসীম ক্ষমতা, তিনি অনেক হারানো জিনিসও ফিরিয়ে দিতে পারেন।’ কারোর মন্তব্য, ‘কোরাগজ্জার ভক্তরা তাঁকে বিশেষ ধরনের নোনতা খাবার আর সুরা নিবেদন করেন।’
প্রসঙ্গত, কোরাগজ্জা কর্ণাটকের উপকূলীয় 🐓অঞ্চলে পূজিত এক বিশিষ্ট লোক দেবতা। অতীতে মন্দিরের ভিতরে ছবি তোলা এবং ভিডিও তোলা নিষিদ্ধ ছিল, তবে সেলিব্রিটিদের জন্য তার ব্যতিক্রম রয়েছে। কোরাগাজ্জাকে একজন শক্তিশালী অভিভাবক দেবতা হিসাবেও বিশ্বাস করেন অনেকে। যিনি কিনা স্থানীয় গ্রামবাসীদের অশুভ শক্তি থেকে রক্ষা করেন। এই দেবতার প্রতি উৎসর্গীকৃত উৎসবগুলি লোকজ আচার, সংগীত এবং নৃত্যের মাধ্যমে উদযাপিত 💧করা হয়।
সম্প্রতি সম্প্রতি কর্ণাটকের এই কোরাগজ্জা💦 লোকদ♑েবতার মন্দিরে যেতে দেখা গিয়েছিল আথিয়া শেঠি, কেএল রাহুল এবং আহান শেঠিকেও।