বান্দ্রায় সুশান্ত সিং রাজপুতের ফ্ল্যাট ভাড়া নেওয়ার পর থেকেই চর্চায় আছেন আদা শর্মা। অনেকেরই দাবি, অভিনেতার মৃত্যুর পর এই ফ্ল্যাটটি জলের দরে কিনে নেন মালি♑ক। আর সেটাই কিনে নেন আদা। সম্প্রতি তা 𝓀নিয়ে মুখ খুললেন কেরালা ফাইলসের অভিনেত্রী।
২০২০ সালের জুন মাসে এই ফ্ল্যাট থেকেই ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হয়েছিল সুশান্তের মরদেহ। তারপর থেকে ফাঁকাই পড়েছিল ফ্ল্যাটটি। ২০২৩ সালের অক্টোবর মাস থেকে এখানে বসবাস শুরু করেছেন আদা। সঙ্গে রয়েছেন তাঁর মা ও ঠাকুমা।&nb🎃sp;
সোমবার এক প্রেস কনফাꦰরেন্সে আদা পরিষ্কার জানিয়ে দেন, মোটেও এই ফ্ল্যাটটি কেনেননি তিনি। 💦বরং তা ভাড়ায় নিয়েছেন। ঠাকুমার সঙ্গে ভাড়া ভাগ করে নিচ্ছেন তিনি।
‘আমি যে বাড়িটিতে থাকছি, তা আমার নয়। দ্য কেরালা স্টোরি থেকে পাওয়া ৩০০ কোটি টাকা আমার নয়, তাই আমি ভাড়ায💟় বসবাস করছি। এমনকী এই ভাড়াও আমি একা দিচ্ছি না; আমার ঠাকুমাও এটি দিতে আমাকে সাহায্য করছেন। আর আমার মা যিনি কোনও চাকরি করেন না, ঘরের কাজ করে আমাদের সাহায্য করছেন। সুশান্ত রাজপুতও ভাড়ায় থাকতেন এই ফ্ল্যাটটিতে। বাড়িটি আসলে মিস্টার লালওয়ানির, যিনি বর্তমানে সাউথ আফ্রিকাতে থাকেন।’, বলেন আদা।
বম্বে টাইমসের সঙ্গে আগে একটি সাক্ষাৎকারে, আদা শেয়ার করেছিলেন যে, তিনি প্রায় চার ౠমাস আগে এই ফ্ল্যাটে ( মন্ট ব্ল্যাঙ্ক অ্যাপার্টমেন্ট, বান্দ্💮রা) চলে গিয়েছিলেন কিন্তু বাস্তার এবং দ্য কেরালা স্টোরির ওটিটি রিলিজ-সহ আরও কিছু প্রকল্পের প্রচারে ব্যস্ত ছিলেন। তিনি তার নতুন বাড়িতে আসার আগে মথুরার একটি হাতির অভয়ারণ্যে কিছু সময় কাটিয়েছিলেন।
আদা আরও বলেন, ‘আমি আমার সারাটা জীবন পালি হিলের বাড়িতেই কাটিয়েছি। এটাই প্রথম যখন আমি অন্য কোথাও থাকলাম। আমার কাছে পজ🃏িটিভ ভাইবস খুব গুরুত্বপূর্ণ, আর আমি এই বাড়ি থেকে সেটি পাই। আমাদের মুম্বই ও কেরালার ব▨াড়ি গাছে ঘেরা ছিল, আমরা কাঠবিড়ালি খাওয়াতাম। আমি ওরকমই ভিউ আছে এরকম বাড়ি চেয়েছিলাম, যেখানে আমি পাখিদের খাওয়াতে পারব।’
এর আগে আদাকে বলতে শোনা গিয়েছিল, ‘এই বাড়িটি নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে অনেকেই আমাকে বারণ করেছিল। তবে তারপরেও আমি এটা নিয়েছি।’ ওই 🥃বাড়িতে থাকা শুরু করার আগে আদা সেখানে কিছু বড় পরিবর্তন এনেছেন। দোতলায় একটা মন্দির তৈরি করা হয়েছে। গান এবং নাচের ঘর আলাদা। অভিনেত্রী গাছপালা পছন্দ করেন, তাই তিনি তাঁর পুরোনো বাড়ি থেকে অনেক গাছ নিয়ে এসেছেন। বান্দ্রার ওই অ্যাপার্টমেন্টে একটা টেরেস গার্ডেনও তৈরি করেছেন।