বয়স যতই বাড়ুক মায়ের কাছে ছেলেরা হামেশা ছোটই থাকে। ৫৬ বছর বয়সী সলমন খান আজও সবচেয়ে বেশি ঘনিষ্ঠ তাঁর মায়ের। সালমা🌜 খানের 𒈔সঙ্গে নানান মুহূর্ত হামেশাই সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে থাকেন সলমন। শ্যুটিংয়ের ব্যস্ততা যতই থাকুক, মায়ের সঙ্গে সময় কাটাতে ভোলেন না ভাইজান।
ম♍ঙ্গলবার নিজের ইনস্টাগ্রামের দেওয়ালে সলমা খানের সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করেছেন এই বলি তারকা। ছবিতে মায়ের কোলে মাথা রেখে শুয়ে থাকতে দেখা গেল ‘বজরঙ্গী ভাইজান’কে। সবুজ রঙা টি-শার্টে ধরা দিলেন সলমন, সেলিম পত্নীর দেখা মিলল নীল-সাদা কুর্তায়। বিছানায় বসে ক্যামেরার জন্য পোজ দিলেন সলমা খান, আর হাসি মুখে শুয়ে থাকতে দেখা গেল সলমনকে। ছবির ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘মায়ের কোল হল জন্নত’।
সেলিম খান ও তাঁর প্রথম স্ত্রী সলমা খানের বড় ছেলে সলমন। বরাবরই মা ভক্ত অভিনেতা, মায়ের সব আবদার🌌 পূরণ করেন তিনি। মা-ই তাঁর সাপোর্ট সিস্টেম সবসময় বলেন সলমন। ফিল্মফেয়ারকে দেওয়া পুরনো এক সাক্ষাৎকারে সলমন বলেছিলেন, তাঁরা বাবা সেলিম খান যখন দ্বিতীয়বার বিয়ে করেছিলেন তখন তাঁর মা সালমা খান খুব কষ্ট পেয়েছিলেন। অভিনেতা তাঁর বাবার এই সিদ্ধান্তকে মেনে নিতে পারেননি। ১৯৮১ সালে হেলেনের সঙ্গে নিকাহ করেন সেলিম খান। কোনও বিতর্ক বা চর্চা ছাড়াই স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ে মেনে নিয়ে൩ছিলেন সলমনের মা সালমা খান। সলমনের বয়স তখন ১৬। হেলেনকে পরিবারের অংশ হিসাবে মেনে নিতে সময় লাগলেও এখন তাঁকে মায়ের স্থানই দিয়েছেন সলমন। খান পরিবারের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হেলেন।
সেলিম খান ও সালমা খানের চার সন্তান- সলমন, আরবাজ, আলভিরা ও সোহেল। অন্যদিকে সেলিম খান ও হেলেনের দত্তক কন্যা অর্পিতা। আজও অবিবাহিত সলমন, সেলিম খান ও তাঁর দুই স্ত্রীর সঙ্গে গেইটি গ্যালাক্সির অ্যাপার্টমেন্টেই থাকেন। কারণ মা-কে ছাড়া থাকতে পারেন না অভিনেতা। একথা বহু সাক্ষাত্কারে বলেছেন তিনি। বক্স অফিসে🌳 সলমনের শেষ রিলিজ ছিল ‘অন্তিমঃ দ্য ফাইনাল ট্রুথ’। আপতত ভাইজান ব্যস্ত ‘টাইগার থ্রি’ নিয়ে। এছাড়াও দু-দিন আগেই অভিনেতার আসন্ন ছবি ‘কভি ইদ কভ🍎ি দিওয়ালি’র রিলিজ ডেট সামনে এসেছে। ২০২৩-এর খুুশির ইদে মুক্তি পাবে এই ছবি।